You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভারতীয় মিডিয়ার অব্যাহত অপপ্রচার পারস্পরিক সম্পর্কোন্নয়নের অন্তরায়

৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের আচরণের আমূল পরিবর্তন হয়েছে। ভারত সরকারের মন্ত্রী-এমপি-নেতা, রাজনৈতিক বিশ্লেষক, থিঙ্ক ট্যাঙ্ক, গণমাধ্যম থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এক্টিভিস্টদের কথা শুনে মনে হয়, ক্ষমতার মসনদ থেকে শেখ হাসিনাকে বিতাড়িত করে বাংলাদেশের মানুষ বড় মাপের ভুল করে ফেলেছে।

গত ১৫ বছর হাসিনাকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রেখে বাংলাদেশ থেকে একতরফা যে সুবিধা আদায় করে নিয়েছে, তা বেহাত হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় ভারত বেশ অস্থির হয়ে পড়েছে। ক্ষমতায় থাকাকালে শেখ হাসিনা যা দিয়েছেন, ভারত তা প্রত্যাশাও করেনি। শেখ হাসিনা প্রকাশ্যে বেশ কয়েকবার এ কথা বলেছেন। ২০২৪-এর জাতীয় নির্বাচনে হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখার বিনিময়ে, ভারতের পূর্বাঞ্চলে সামরিক ও বেসামরিক পণ্য পরিবহণের জন্য বাংলাদেশের ওপর দিয়ে ১৩টি পয়েন্টে রেল যোগাযোগের যে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছিল, হাসিনার গদিচ্যুতির জন্য তা বোধহয় হাতছাড়া হয়ে যাচ্ছে। নির্বাচনের আগে, গত বছর সেপ্টেম্বরে শেখ হাসিনা ভারতে গিয়ে এ সংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্বাক্ষরও করে এসেছিলেন। কথিত আছে, কী কী শর্তে ভারতকে রেল সুবিধা দেওয়া হচ্ছে, তা গোপন রাখার জন্য শেখ হাসিনা নাকি সেই সমঝোতা স্বাক্ষরের ফাইলটি নিজের কাছে রেখে দিয়েছিলেন।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, হাসিনার দ্রুত পুনর্বাসনে, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই ভারত বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণায় নেমে পড়েছে। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশকে সার্বক্ষণিক অস্থিতিশীল রাখার জন্য তাদের হাতে যত ধরনের টুলস্ আছে, তা একে একে ব্যবহার করা শুরু করে দিয়েছে। মিথ্যা প্রোপাগান্ডা, উগ্র বক্তব্য, সাম্প্রদায়িক উসকানি, ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় কতিপয় উপস্থাপকের বিকৃত লম্ফঝম্ফ, বাংলাদেশকে হেয় করার ভারতের এক ধরনের অসৌজন্যমূলক আচরণেরই বহিঃপ্রকাশ বলা যায়। মেইনস্ট্রিম মিডিয়ায় মিথ্যা তথ্যে ভরা প্রতিবেদন পরিবেশন করে অন্তর্বর্তী সরকার ও সরকারপ্রধানকে অপমান করতেও ছাড়ছে না। বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের নামের আগে অনাকাঙ্ক্ষিত টাইটেল বসিয়ে হেয়প্রতিপন্ন করে লেখা প্রতিবেদন প্রকাশ করে, তারা তাদের বিকৃত রুচির পরিচয় দিয়েছেন। এ ব্যাপারে ভারতের পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত দু-একটি প্রতিবেদনের উদ্ধৃত দিলে বিষয়টি বোঝা যাবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন