ব্রিকস কি বৈশ্বিক সংখ্যাগরিষ্ঠের জোট হতে পারবে
২২ থেকে ২৪ অক্টোবর রাশিয়ার কাজান শহরে অনুষ্ঠিত হলো ব্রিকসের ১৬তম শীর্ষ সম্মেলন। ৩৬টি দেশের অংশগ্রহণে এই সম্মেলনে নেতৃত্ব দিলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ব্রিকস সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান, দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাফোসা, সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ বিন জায়েদ আল-নাহিয়ান, মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ এল-সিসি এবং ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবিই আহমেদ অংশ নিলেও ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভা অসুস্থতার কারণে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠকে যোগ দেন। এ ছাড়া সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন তুরস্ক, ভিয়েতনাম, আজারবাইজান, আরমেনিয়া, বেলারুশ, বলিভিয়া, কঙ্গো, লাওস, ফিলিস্তিন, উজবেকিস্তান, ভেনিজুয়েলাসহ প্রায় ২০টি দেশের রাষ্ট্র বা সরকার প্রধানরা।
জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও সম্মেলনে অংশ নেন। গত বছর জোহানেসবার্গ ব্রিকস সম্মেলনে বাংলাদেশ অংশ নিলেও এবার অংশ নেয়নি।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় (থিম) ছিল ‘বৈশ্বিক উন্নয়ন ও নিরাপত্তার জন্য বহুপক্ষীয়তাকে শক্তিশালী করা’। আমরা জানি, ব্রিকস জোটটির মূল লক্ষ্য হচ্ছে বিশ্বে শান্তি, নিরাপত্তা, উন্নয়ন এবং সহযোগিতার অগ্রগতি সাধন করা।
- ট্যাগ:
- মতামত
- ব্রিকস
- ব্রিকস সম্মেলন