আজব কাণ্ডকারখানা চারদিকে

দেশ রূপান্তর মোস্তফা কামাল প্রকাশিত: ২২ অক্টোবর ২০২৪, ১০:৪৬

অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আসলেও দিন যতই যাচ্ছে, ততই কথা উঠছে যে ক্ষমতাসীন সরকারটি স্বভাব-চরিত্রে বিপ্লবী নয়। কিন্তু, তাই বলে আবার আপসকামীও নয়। ‘অন্তর্বর্তী’ নামে চলা সরকারকে চ্যালেঞ্জ করে যে যেখান দিয়ে পারছে ঝাণ্ডা উড়িয়ে দিচ্ছে। তা আবার লাল-নীল-কালো কোনোটাই নয়। রঙ-বর্ণহীনও নয়। তাদের গাঁথুনি নানান জায়গায়। হরেক বায়না ও দাবিনামায় রাস্তায় নেমে যে যা পারছে করছে। অ্যাকশন কড়া হলে লেজ গুটিয়ে পালাচ্ছে দ্রুত। তবে, সরকারকে ব্যতিব্যস্ত রাখার কাজে শতভাগ সফল তারা। সরকারের ভেতর-বাইরে আস্ফালনও কম নয়। সব মিলিয়ে নানান জায়গায় আজব এক কাণ্ডকারখানা চলছে।


এখন হতে চাইলেও সরকারের বিপ্লবী হওয়ার দিন-সময় ফুরিয়ে আসছে। এরপরও বিপ্লবী, মধ্যবর্তী, অন্তর্বর্তী, সুশীল যে নামেই হোক মানুষ চায় যথাযথ অ্যাকশন। স্বভাব ঠিক করার মোক্ষম সময় চলে গেছে প্রায় আড়াই মাস। ১৫ বছর ৭ মাসের তুলনায় আড়াই মাস তেমন সময়ই নয়। আবার প্রেক্ষাপট বিবেচনায় একেবারে কমও নয়। মানুষ জানে সরকারটি সাময়িক মেয়াদের। কিন্তু, এ সরকারের কাছে মানুষের মাত্রাগতভাবে প্রত্যাশা বেশি। বিপ্লবী বা গতিময় না হলে এমন সরকারের পক্ষে মানুষের প্রত্যাশা পূরণের সম্ভাবনা কম। জোয়ার-ভাটার এ দেশে আস্থা বেশি দিন টিকিয়ে রাখাও কঠিন। এখন সে রকম একটি সন্ধিক্ষণেই সরকার। সরকারের গো-স্লোতে আস্থা-অনাস্থার দোলাচল ব্যাপক। ক্রমেই তা তীব্র হয়ে উঠছে। এর মধ্যে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক এবং বর্তমানে ক্রীড়া ও যুব মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ শুনিয়েছেন কঠিন কথা। বলেছেন, ‘এই সরকার স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ক্ষমতায় আসেনি। এটা একটা বিপ্লবী সরকার। ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা কথা না শুনলে, আইনে থাকুক, আর না-ই থাকুক, তাদের চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হবে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও