You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বন্যা: ‘খামারে মুরগি ছিল ১০ হাজার, টিকে আছে ৩২৯টা’

ফেনী সদর উপজেলার দুই বন্ধু শাখাওয়াত হোসেন পিন্টু ও গিয়াস উদ্দিন মিলে পোলট্রি মুরগির খামার গড়ে তুলেছিলেন। নিজেদের সব সম্পদ বিনিয়োগের পাশাপাশি ব্যাংক ও বেসরকারি সংস্থা থেকে ঋণ নিয়ে দাঁড় করিয়েছিলেন তিনটি ফার্ম; যেখানে প্রায় ১০ হাজার মুরগি ছিল।

উদ্যোক্তা এই দুই তরুণ, খামারের পাশাপাশি মুরগির খাবারের মিলও গড়েছিলেন। তিনটি ফার্ম আর মিল মিলিয়ে স্থানীয় অনেক মানুষের কর্মসংস্থান করেছিলেন তারা। স্বপ্ন ছিল, একদিন এই খামার তারা আরও বড় করবেন; যাতে এলাকার শিক্ষিত যুবকদের আর বাইরে চাকরি করতে যেতে না হয়।

কিন্তু স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় পিন্টু-গিয়াসের সেই স্বপ্ন ভেসে গেছে। তারা এখন প্রায় নিঃস্ব; উপরন্তু ঘাড়ে প্রায় অর্ধ কোটি টাকা ঋণ। এখন কীভাবে এই ঋণ পরিশোধ করবেন, আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন কি-না এই দুশ্চিন্তা ঘিরে ধরেছে তাদের।

সদর উপজেলার বড় ধলিয়া গ্রামের বাসিন্দা শাখাওয়াত হোসেন পিন্টু বুধবার বিকালে বলছিলেন, “আকষ্মিক বন্যায় সড়ক সংলগ্ন খামারে পাঁচ ফুট উপরে পানি উঠে যায়। খামারে থাকা লেয়ার মুরগি ও ডিম দেওয়ার উপযোগী হওয়া মুরগি মরে গেছে। প্রায় ১০ হাজার মুরগির মধ্যে বুধবার দুপুর পর্যন্ত মাত্র ৩২৯টি বাচ্চা মুরগি জীবিত আছে। সেগুলোও এখন মরছে।

“খামার সংলগ্ন মুরগির ফিড তৈরির একটি মিল ছিল। মিলে ৩০ টন ভূট্টা, সায়াবিন, পামওয়েল ছিল। সব মিলিয়ে দুই কোটি টাকার উপরে মূলধন ছিলো। বন্যায় সব ভেসে গেছে। নিঃস্ব হয়ে গেছি।”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন