ডাকপিয়ন আসে না আর চিঠি হাতে

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:৫৩

মা ছিল দক্ষিণ চব্বিশ পরগণায়, বাবা ঢাকায়। বছর গড়িয়ে যেত; মায়ের দেখা তো দূরের কথা, হত না কথাও। মাসের পর মাস কেবল অপেক্ষা- এই বুঝি এল ডাকপিয়ন।


হঠাৎ একদিন, বাসার গেইটে টিংটিং শব্দ করে থামে পুরনো সাইকেল। ফতুয়া পরা মাঝবয়েসী এক লোক উঠে আসে সিঁড়ি বেয়ে। কালো ব্যাগ থেকে বের করে ধরিয়ে দিয়ে যায় হলুদ খাম।


“এখন মা আর নেই; সেই চিঠিও আর নেই”, ছলছল চোখে বলছিলেন সাহানা কাদের।



৫৯ বছর বয়েসী এই গৃহিনী থাকেন ঢাকার মিরপুরে। সত্তরের দশকের শেষ দিকে তরুণ বয়সে মায়ের সঙ্গে এভাবেই যোগাযোগের স্মৃতি চারণ করে বলছিলেন, ডাকপিয়ন আসে না আর চিঠি হাতে।


বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, “মায়ের একটা চিঠির জন্য মাসের পর মাস অপেক্ষা করে থাকতাম। মা হয়ত বড়জোর বছরে এক-দুইবার আসতেন। কোনো আত্মীয় এলে তার কাছেও চিঠি দিয়ে দিতেন। সেই চিঠির মধ্যে যে ভালোবাসা লুকিয়ে ছিল, তার তুলনা কোনোকিছুর সঙ্গে হয় না।


“চিঠি পড়ার সময় মনে হত, মা আমার সামনে বসে কথা বলছে। চিঠিটা স্পর্শ করলে মনে হত মাকেই স্পর্শ করছি। ভাইবোনেরাও ওখানে থাকত। ছয় মাসে হয়ত একবার ল্যান্ডফোনে কথা বলতে পারতাম, কিন্তু চিঠিটাই ছিল যোগাযোগের আসল মাধ্যম।”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও