You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কুমিল্লায় বন্যা: ডাঙ্গার কাছের লোক পাচ্ছেন বেশি, দূরে ত্রাণ যাচ্ছে না নৌকার অভাবে

কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার রায়কোট উত্তর ইউনিয়নের পিপড্ডা গ্রামের বাসিন্দা আরিফুর রহমান মজুমদার একজন শতবর্ষী মানুষ। নিজেই হাঁটাচলা করে মসজিদে যেতে পারেন; বাড়িতে সাংসারিক বিভিন্ন কাজও সামলান।

ভারত থেকে হু হু করে নেমে আসা পানি ও কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিতে ভয়াবহ বন্যায় শতবর্ষী এই বৃদ্ধের বাড়িও তলিয়ে গেছে। দীর্ঘ এই জীবনে নিচের চোখে কখনও এত পানি দেখেননি বলে জানান তিনি। এছাড়া বানভাসিদের ত্রাণ নিয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেন এই বৃদ্ধ।

আরিফুর বলেন, “আমার বয়স এখন প্রায় ১১০ বছর। আমার এই জীবনে এত বড় বন্যা, এত পানি দেখিনি। কোথা থেকে এল এই পানি সেটাই ভেবে কূল পাচ্ছি না। আমার বাবার কাছেও কখনও শুনিনি এমন বন্যার কথা। মানুষের বাড়িঘর পানির নিচে। ডুবে গেছে সব সড়কপথ।

“বানভাসি মানুষের কষ্ট দেখে নিজের কাছে খারাপ লাগে। আরও কষ্ট লাগে যখন দেখি যারা বন্যাদুর্গত, যারা কষ্টে আছেন- তারাই ত্রাণ সহায়তা পায় না। বিশেষ করে যাদের বাড়ি বিভিন্ন সড়কের মুখপাতে এবং ডাঙার মধ্যে- তারাই ত্রাণ বেশি পাচ্ছে। কিন্তু নদী ও খালের পাড়ে যেসব মানুষের বাড়ি, তাদের খোঁজও কেউ নিচ্ছে না। আমি অনুরোধ করবো যারা ত্রাণ সহায়তা দিচ্ছেন- যারা যেন সমবণ্টন করেন।”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন