কারিগরি দিক ঠিক আছে, মেট্রোরেল চলছে না অন্য কারণে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৭ আগস্ট ২০২৪, ২৩:১৭

লাইন, কোচ এবং সংকেতব্যবস্থা—সবই ঠিক আছে। এরপরও চালু হচ্ছে না রাজধানীর জনপ্রিয় গণপরিবহন মেট্রোরেল। নিচের দিকের কর্মীদের চেয়ে বড় কর্তারা বাড়তি সুবিধা নিচ্ছেন—এমন অভিযোগ এনে কর্মবিরতিতে মেট্রোরেলের কর্মচারীরা। এ জন্যই কারিগরি কোনো সমস্যা না থাকা সত্ত্বেও মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ রয়েছে।


সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে এই তথ্য জানা গেছে। ঢাকায় মেট্রোরেল নির্মাণ ও পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।


সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এ জটিলতা নিরসন করে কবে নাগাদ মেট্রোরেল রেল চালু করা যাবে, তা নিশ্চিত নয়। কর্মচারীরা লিখিতভাবে দাবি মেনে না নেওয়া পর্যন্ত কর্মবিরতি চালিয়ে যাওয়ার বিষয়ে অনড়।




ডিএমটিসিএল সূত্র জানায়, কোম্পানিতে যত লোকবল রয়েছে এবং বিভিন্ন প্রকল্পের শীর্ষ কর্মকর্তাদের প্রায় সবাই প্রশাসন ক্যাডারের। সরকারের বিভিন্ন প্রকৌশল দপ্তরের সাবেক কর্মকর্তারাও চুক্তিতে নিয়োজিত আছেন। কোম্পানির কর্মকর্তার সংখ্যা ৫০–এর কাছাকাছি। আর বিভিন্ন প্রকল্পে আরও কর্মকর্তা নিয়োজিত আছেন। এর মধ্যে ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম এ এন ছিদ্দিক ২০১১ থেকে ২০১৭ সালের ১১ অক্টোবর পর্যন্ত সড়ক মন্ত্রণালয়ের সচিবের দায়িত্ব পালন করেন। অবসরে যাওয়ার পর ২০১৭ সালের ২৬ অক্টোবর চুক্তিতে তিনি মেট্রোরেলের এমডি নিযুক্ত হন। এখনো তিনি এই দায়িত্বে আছেন।


অন্যদিকে মেট্রোরেল চালানো, টিকিট বিক্রি, রক্ষণাবেক্ষণসহ সব দায়িত্ব নিচের দিকের স্থায়ী কর্মীদের। তাঁরা ১০ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারী। তাঁদের সংখ্যা সাত শতাধিক। ৮ আগস্ট থেকে তাঁরা বৈষম্য দূর করার ছয় দফা দাবিতে সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালন করছেন। ২০১৯ সাল থেকে এই কর্মচারী নিয়োগ শুরু হয়। নিয়োগ এখনো চলমান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও