বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছে রেল, থেমে যায় ইঞ্জিন, ঝামেলা ব্রেকেও
মাঝপথে ট্রেনের লোকোমোটিভ (ইঞ্জিন) বিকলের ঘটনা যেন এখন নিত্যনৈমিত্তিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ নিয়ে চালকদের চোখে-মুখে থাকে চিন্তার ছাপ। বিশেষ করে মিটারগেজ অনেক ইঞ্জিনের ব্রেক ঠিকমতো কাজ করে না। অনেক যন্ত্রপাতি প্রায় অকেজো, সঠিকভাবে কাজ করে না ইলেকট্রিক ডিভাইসও। অধিকাংশ কোচ ও বগিতে ময়লা-দুর্গন্ধ এবং সিটও ভাঙাচোরা। এককথায় পুরো ট্রেনবহরজুড়ে অব্যবস্থাপনার ছাপ চোখে পড়ে।
সাধারণ যাত্রীরা বলছেন, মানুষভর্তি ট্রেনকে টেনে নিয়ে নির্দিষ্ট সময়ে ও নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছাতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে ইঞ্জিন। কিন্তু সেই ইঞ্জিনই যদি চলে জোড়াতালিতে, তাহলে নির্দিষ্ট সময়ে ও নিরাপদে ট্রেন গন্তব্যে পৌঁছাবে কী করে?
তবে এসব অভিযোগ মেনে নিয়ে আশার বাণী শুনিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। তারা বলছে, সংকট সমাধানে কাজ চলছে। নতুন ইঞ্জিন আনার পর পুরোনো ইঞ্জিনগুলো ধীরে ধীরে বাদ দেওয়া হবে।