‘প্রথম মার শুরু করেন চেয়ারম্যানই, যোগ দেন শত শত মানুষ’

বিবিসি বাংলা (ইংল্যান্ড) মধুখালী প্রকাশিত: ২২ এপ্রিল ২০২৪, ১৪:৪৬

ফরিদপুরের মধুখালীতে ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে মানবজমিনের প্রধান শিরোনাম, ‘প্রথম মার শুরু করেন চেয়ারম্যানই যোগ দেন শত শত মানুষ’।


প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, গত ১৮ই এপ্রিল ফরিদপুর মধুখালী উপজেলার ডুমাইন ইউনিয়নে দুই নির্মাণ শ্রমিকদের সন্দেহ বশে বেধড়ক মারধর এবং এতে ঘটনাস্থলে ওই দুই শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনা পুরো দেশকে নাড়িয়ে দিয়েছে।


কীভাবে সূত্রপাত হলো এই ঘটনার, এ নিয়ে নানা সন্দেহের ডালপালা মেলতে থাকে। পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড নাকি গুজবের বলি হলেন দুই কিশোর?


প্রতিবেদক তার অনুসন্ধানে কয়েকটি পরিস্থিতির কথা তুলে ধরেন। এর মধ্যে একটি হল , শৌচাগার নির্মাণ প্রকল্পের কাজ যে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান পায় তাদের সাথে আরেক ঠিকাদারদের দ্বন্দ্ব।


এদিকে স্থানীয় একটি সূত্র ও নিহতের পরিবার বলছে, শৌচাগার নির্মাণকাজ শুরু করার পর থেকেই স্থানীয় ইউপি সদস্য অজিৎ কুমার সরকার ওই কাজে নানাভাবে বাধা সৃষ্টি করেন।


তার বিরুদ্ধে চাঁদা দাবি করার অভিযোগও রয়েছে। চাঁদা না দিলে মারধরেরও হুমকি দেন।


পরে নির্মাণকাজের রড নিয়ে যেতে গেলে এতে বাধা দেন শ্রমিক (যিনি পরবর্তীতে নিহত হয়েছিলেন)। পরে ওই যুবকরা উত্তেজিত হয়ে আশরাফুলসহ অন্যান্য শ্রমিকদের প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চলে যান।


১৮ই এপ্রিল পুনরায় এই রড ছিনিয়ে নেয়াকে ঘিরে দ্বন্দ্ব বাধে বলে জানা গিয়েছে।


ওইদিন মন্দিরে আগুন লাগার ঘটনায় ওই শ্রমিকদের বিরুদ্ধে সন্দেহের তীর বিদ্ধ হয় এবং তারা গণপিটুনির শিকার হন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও