যেসব কারণে আন্দোলনের ফসল ঘরে তুলতে পারছে না বিএনপি

যুগান্তর প্রকাশিত: ৩০ মার্চ ২০২৪, ১১:৫৮

কেন্দ্রের পাশাপাশি জেলা-উপজেলাসহ সব স্তরেই স্থবির হয়ে আছে বিএনপির সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড। সরকার পতনের একদফা আন্দোলনের আগে সংগঠন গোছানোর উদ্যোগ নেওয়া হলেও পরিপূর্ণভাবে তা করতে পারেনি দলটি। ৮২টি সাংগঠনিক জেলার মধ্যে ৬৫টিরই কমিটি মেয়াদোত্তীর্ণ। অধিকাংশ জেলায় আংশিক আহ্বায়ক কমিটি রয়েছে। তাদের মেয়াদ অনেক আগে শেষ হলেও জেলায় ইউনিট কমিটির অর্ধেকও শেষ করতে পারেনি। যে কারণে এসব জেলার সম্মেলন হয়নি। কমিটি গঠনে স্থানীয় প্রভাবশালীদের তৎপরতা কিংবা কেন্দ্রের হস্তক্ষেপের কারণে প্রবল হয়েছে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ও গ্রুপিং। যার প্রভাব পড়েছে আন্দোলনেও। দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের আগে হরতাল, অবরোধ, গণসংযোগ কর্মসূচিতে মাঠে দেখা যায়নি অধিকাংশ জেলার দুই শীর্ষ নেতাকে। যা নিয়ে তৃণমূলেও ক্ষোভ-অসন্তোষ বিরাজ করছে। দলটির সাংগঠনিক জেলাগুলোতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এসব তথ্য।


বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান যুগান্তরকে বলেন, ‘এই সরকার একদলীয় শাসনের মাধ্যমে এমন একটি শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে, সেখানে কাউন্সিল পর্যন্ত করা সম্ভব হয়নি। জেলায় কাউন্সিল করতে গেলে হয় আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসী বাহিনী আক্রমণ করেছে অথবা পুলিশ ও প্রশাসনকে ব্যবহার করে কাউন্সিলকে বাধাগ্রস্ত করেছে। এভাবে নানা কায়দায় পুনর্গঠন প্রক্রিয়া সরকার ব্যাহত করেছে। বিএনপি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বড় দল। দলের পুনর্গঠন একটি চলমান প্রক্রিয়া। আন্দোলনের পাশাপাশি পুনর্গঠন প্রক্রিয়াও চলবে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও