You have reached your daily news limit

Please log in to continue


গোটা ইউরোপকেই নতুন বিপদে ফেলে দিলেন জেলেনস্কি

বছরের প্রথম দিনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তাঁর বক্তব্যে বলেন, ৩০ ডিসেম্বর রাশিয়ার বেলগ্রেড শহরে ইউক্রেনীয় বাহিনী যে হামলা চালিয়েছে, তার শাস্তি অবশ্যই তাদের পেতে হবে।

পুতিনের এই হুমকি নিছক কোনো হুমকি নয়। ৩১ ডিসেম্বর ইউক্রেনের ৫০টি জায়গায় ড্রোন হামলা চালায় রাশিয়া। ১ জানুয়ারি হামলা চালায় ৯০টি স্থানে। কিন্তু সবচেয়ে তীব্র হামলার ঘটনা ঘটে ২ জানুয়ারি। এদিনের হামলায় ইউক্রেনের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা বেশ ভালোভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। রাশিয়া এদিন হামলার জন্য তাদের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র কিনঝাল ব্যবহার করে।

এখন পর্যন্ত জানা যায়নি, ক্ষেপণাস্ত্রগুলো কতটা কার্যকরভাবে লক্ষ্যবস্তুতে গিয়ে আঘাত করেছে। ইউক্রেনের সেনাপ্রধান ভ্যালেরি জালুঝনি দাবি করেছেন, কিনঝাল ক্ষেপণাস্ত্র ভূপাতিত করা হয়েছে। যদিও এর সপক্ষে তিনি কোনো তথ্যপ্রমাণ দেননি। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে, এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলো কিয়েভের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থাকে ফাঁকি দিতে পেরেছে।

জানা যাচ্ছে, ড্রোন হামলার জন্য রাশিয়া গেরান-২ ড্রোন ব্যবহার করা হয়েছে। এটা ইরানি আত্মঘাতী ড্রোন শাহেদ-১৩৬-এর রুশ সংস্করণ।

বেলগ্রেড শহরে ড্রোন হামলায় কমপক্ষে ২১ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে চার শিশুও রয়েছে। আহত হয়েছেন ১১১ জন, তার মধ্যে ১৭ শিশু। সেখানে যাঁরা হতাহত হয়েছেন, তাঁদের সবাই বেসামরিক নাগরিক। কোনো সামরিক স্থাপনায় হামলা হয়নি। রাশিয়ার একজন সেনাও নিহত হননি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন