You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নিপা ভাইরাস: সতর্কবার্তার মধ্যেও চলছে খেজুরের রসের প্রচার

দেশে গত শীতে নিপা ভাইরাস আক্রান্ত রোগী মিলেছিল সাতটি জেলায়, যার মধ্যে চারটি জেলার বাদুড়ের মুখের লালা ও প্রস্রাব পরীক্ষায় মেলে ভাইরাস। এ রোগ থেকে বাঁচতে চিকিৎসকরা খেজুরের রস পান থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিয়ে এলেও এ রস পানে উৎসাহিত করতে নানা ধরনের প্রচার বন্ধ নেই।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এক দিকে নিপা ভাইরাস নিয়ে সংবাদমাধ্যমে নিয়মিত সতর্কবার্তা দিচ্ছে, অন্যদিকে সোশাল মিডিয়ায় ছড়ানো বিজ্ঞাপনে দাবি করা হচ্ছে, তাদের সংগৃহীত রস ‘নিপা ভাইরাসমুক্ত’। এমনকি অনলাইনে অর্ডার নিয়ে দেশের এক জেলা থেকে আরেক জেলায় পাঠানো হচ্ছে খেজুরের রস।

তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ওই দাবির কোনো ভিত্তি নেই। বরং এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চল, এলাকা থেকে এলাকান্তরে খেজুরের রস বিপণনের মাধ্যমেও নিপা ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা আছে। নিপা ভাইরাস থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় কাঁচা খেজুর রস পান না করা।

ঠাণ্ডা রসের প্রচারে ‘গরম’ ফেইসবুক

শীত আসার পর থেকেই সোশাল মিডিয়ায় খেজুর রস খাওয়া, বিক্রি নিয়ে সরব প্রচার চলছে। উদ্যোক্তাদের অনেকেই দাবি করেছেন, ভাইরাসের বিষয়টি মাথায় রেখেই নিরাপদ উপায়ে তারা রস সংগ্রহ করে থাকেন।

খেজুর রস বেচতে ‘ইট ফর লাইফ’ নামে একটি ফেইসবুক পেইজের পোস্টে বলা হয়েছে, তাদের সংগৃহীত রস সম্পূর্ণ নির্ভেজাল, গাছগুলো বক্স করা থাকে এবং রস পাইপের মাধ্যমে বোতলজাত করা হয়। বাগান থেকে সংগ্রহের পর সরাসরি ফ্রিজিং ভ্যানে করে ঢাকায় আনা হয়। চুয়াডাঙ্গা থেকে আনা সেই রস ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় আনা হয়, সেখান থেকে সরবরাহ করা রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায়।

‘ইটস ফর লাইফের’ উদ্যোক্তা ইশরাত শাহরিয়ার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের কাছে দাবি করেন, নিপা ভাইরাস সম্পর্কে তাদের ধারণা আছে। এজন্য সব ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়েই রস সংগ্রহ করছেন।

“আমরা যে গাছগুলো থেকে রস আনি, সেগুলো বক্স করা থাকে। রসে হাত লাগানো হয় না। পাইপের মাধ্যমে খেজুর রস বোতলে আসে। খেজুর রস আমি নিজে না খেয়ে ওই জায়গা থেকে আনব না। যদি কিছু হয় আমারও হবে। আমি রসটা আনাচ্ছি পুরোপুরি বিশ্বাসযোগ্য বলে। গত বছরও তাদের কাছ থেকে এনেছি।”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন