‘প্রত্যাশিত নির্বাচন’ সারতে পারাটাও চ্যালেঞ্জ

www.ajkerpatrika.com হাসান মামুন প্রকাশিত: ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৩:০২

৭ জানুয়ারি হবে কেবল ফল ঘোষণার দিন। কে কোন আসনে জিতবেন, সেটা মোটামুটি স্থির করা থাকবে। এটা হবে পরিপূর্ণভাবে নিয়ন্ত্রিত নির্বাচন। পরবর্তী সংসদকে ‘বহুদলীয়’ দেখাতে চাইলে এমন নির্বাচন করার প্রয়োজন রয়েছে বৈকি।


এই নিবন্ধ প্রকাশ পেতে পেতে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন পেরিয়ে যাবে। ৭ জানুয়ারির ভোটে অংশ নিতে যেসব দল এগিয়ে এসেছে, সেগুলোর অংশগ্রহণের চিত্রটি স্পষ্ট হবে এরই মধ্যে। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও তার জোটসঙ্গী, সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি (জাপা), নবগঠিত কিছু দল ও কয়েকটি ইসলামপন্থী দল নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে। দলগুলো বলতে গেলে একপক্ষীয়। নির্বাচনে এমন কোনো দল নেই, যেসব দলের নেতারা ক্ষমতাসীনদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবে আবির্ভূত। তাঁদের প্রায় সবাই ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে আলোচনা করেই নির্বাচনে এসেছেন। ফলে ভোটের দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতেও তাঁরা রাজি নন। আসন ভাগাভাগি পাকা করে নির্বিঘ্নে জিততে চাইছেন তাঁরা। প্রতিপক্ষহীন নির্বাচনে সবাই চাইছেন জয়ের নিশ্চয়তা। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের সময় পেরিয়ে যাওয়ার পরও অনানুষ্ঠানিকভাবে এটা সম্পন্নের প্রক্রিয়া চলবে মনে হয়।


এ অবস্থায় কারও বুঝতে বাকি নেই, কী ধরনের নির্বাচন হতে যাচ্ছে। ২০১৪ সালেও সমমনাদের নিয়ে একটা একতরফা নির্বাচন করেছিল সরকার। তখন থেকে নতুন করে দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন হতে শুরু করে। এই ইস্যুতে নির্বাচন প্রতিহতকরণও শুরু করে সরকারের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ। এবারও সেই চেষ্টা চলছে; তবে ২০১৪ সালের মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে বলে মনে হয় না। সমমনাদের নিয়ে সরকার মোটামুটি নির্বিঘ্নেই ভোট সেরে ফেলতে পারবে বলে মনে হচ্ছে। এর ভেতর দিয়ে ক্ষমতাসীন দল আরেকটি মেয়াদ লাভ করবে, এটা ধরেই নিচ্ছে সবাই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও