আইনি প্রতিকার ও সামাজিক শুশ্রূষা জরুরি

প্রথম আলো সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:১০

মুঠোফোনপ্রযুক্তির ব্যবহার অনেক গুণ বেড়েছে। এখন মানুষ যোগাযোগ, কেনাকাটাসহ অনেক কাজেই এ মাধ্যমের আশ্রয় নিয়ে থাকেন। কিন্তু এই মুঠোফোনপ্রযুক্তি ব্যবহার করতে গিয়ে অনলাইনে হয়রানির শিকার হওয়ার ঘটনাও বেড়েছে, যা ব্যবহারকারীদের জন্য উদ্বেগের বড় কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।


সম্প্রতি টেলিযোগাযোগের প্রতিষ্ঠান টেলিনর প্রকাশিত ‘টেলিনর এশিয়া ডিজিটাল লাইভস ডিকোডেড’ শীর্ষক প্রতিবেদনে দেখা যায়, বাংলাদেশে মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের অর্ধেক মাসে অন্তত একবার হলেও হয়রানি বা উৎপীড়নের শিকার হন।


চলতি বছরের আগস্টে টেলিনর এশিয়া বাংলাদেশসহ দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আটটি দেশে মুঠোফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের মধ্য থেকে ৮ হাজার ৮৭ জনের ওপর জরিপটি চালায়। বাকি সাতটি দেশ হলো ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম। ১৮ বছর ও এর বেশি বয়সী ব্যক্তিরা জরিপে অংশ নেন। এতে বাংলাদেশের ১ হাজার ১১ জন ছিলেন।


জরিপে অংশ নেওয়া ৮ হাজারের বেশি ব্যবহারকারীর মধ্যে ১৭ শতাংশ বলেছেন, গত দু–এক বছরে তাঁরা প্রতি মাসে অন্তত একবার হলেও অনলাইনে হয়রানির শিকার হয়েছেন। আটটি দেশের মধ্যে মাসে অন্তত একবার অনলাইনে হয়রানির শিকার হওয়ার হার সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশে। এটি ৫০ শতাংশ।


জরিপে অংশগ্রহণকারী বাংলাদেশিদের মধ্যে ৮ শতাংশ বলেছেন, তাঁরা দিনে একবার হলেও অনলাইনে হয়রানির শিকার হন। অন্যদিকে অনলাইনে দিনে একবার হয়রানির শিকার হওয়ার হার সবচেয়ে বেশি পাকিস্তানে (১১ শতাংশ)। বাংলাদেশে ৮ শতাংশ। উল্লেখ্য, অনলাইনে সবচেয়ে বেশি হয়রানির শিকার হচ্ছেন তরুণেরা। জরিপে অংশ নেওয়া তরুণদের প্রায় ৭০ শতাংশ বলেছেন, তাঁরা গত দু–এক বছরের মধ্যে অনলাইনে নেতিবাচক অভিজ্ঞতার শিকার হয়েছেন; যাঁদের ৭৯ শতাংশ বলেছেন, এই হয়রানি তাঁদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও