ডলারের দাম কত হলে স্থির হবে

প্রথম আলো সুবাইল বিন আলম প্রকাশিত: ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৬:০৪

বর্তমান বাংলাদেশের অর্থনীতির সবচেয়ে বড় প্রশ্ন, ডলারের মান কী হবে? আমাদের দেশ আমদানি–রপ্তানিতে পুরোপুরি ডলারনির্ভর। এদিকের ডলারের রিজার্ভও কমছে। মূল্যস্ফীতি গত এক দশকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। পাচার হওয়া টাকা ফেরত আসার কোনো লক্ষণ নেই। ফলাফল, সরকার পড়েছে এক দুষ্টচক্রের মধ্যে।


বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর গত ৬ নভেম্বর ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) সভায় বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি একেবারে তলানিতে ঠেকেছে। তাঁর মতে, আর তো নিচে নামার পথ নেই, যার ক্ষতিকর অবস্থা আসলে আমজনতার ওপরে গিয়েই পড়ছে।


বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) ও অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের (এবিবি) সিদ্ধান্ত মোতাবেক, প্রবাসী ও রপ্তানি আয় কেনায় ডলারের দাম পড়বে ১০৯ টাকা ৭৫ পয়সা আর আমদানিতে পড়বে ১১০ টাকা ২৫ পয়সা। তারা এই সংকটের মধ্যে ডলারের দাম কমানোর সাহসী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কারণ হিসেবে বলা হচ্ছে, চলতি হিসাবে এখন ডলারের কোনো সংকট নেই। যেহেতু আমাদের দেশ আমদানিনির্ভর, এর ফলে সরকার আশা করছে জিনিসের দাম বাড়বে না। এদিকে ব্যাংকের টাকাও কিছু কম খরচ হলো।


জিনিসের দাম কমানো কেন মুখ্য হলো? সরকারি হিসাবে আমাদের মুদ্রাস্ফীতি গত অক্টোবরে ছিল ৯ দশমিক ৬৩। এখন এ তথ্য নিয়ে প্রশ্ন করা যায়? কারণ, বাংলাদেশের মুদ্রাস্ফীতি বেশ কিছু দিন ধরে একটা সরলরেখা ধরে চলছে, যা কোনোভাবেই সম্ভব নয়।


বণিক বার্তা বাংলাদেশের আশপাশের দেশের সঙ্গে তুলনা করে দেখিয়েছিল আশপাশের সব দেশের মুদ্রাস্ফীতি কমবেশি হচ্ছে, কিন্তু আমাদের চলছে সরলরেখায় অনেক দিন, যা বাস্তবের নিরিখে অসম্ভব। এটি ছোটবেলায় আমাদের প্র্যাকটিক্যাল খাতায় উত্তর মিলিয়ে দেওয়ার কথা মনে পড়িয়ে দেয়। বাংলাদেশ ব্যাংক কি কোনো ভূমিকা রাখছে না?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও