কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

৭ জানুয়ারি কি ভোটের উৎসব হবে?

ঢাকা পোষ্ট খান মুহাম্মদ রুমেল প্রকাশিত: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৩:৩১

ছোটবেলার কথা। ভোটের সময় এলেই আমি অপার হয়ে থাকতাম মিছিল দেখার জন্য। কোন দলের মিছিল, প্রার্থী কে তা প্রধান বিষয় ছিল না আমার কাছে। আমার ভালো লাগতো মিছিলের গগনবিদারী স্লোগান। ভালো লাগতো বাহারি রঙের পোস্টার।


হ্যাঁ, এখন নির্বাচনের সময় সাদা কালো রঙের পোস্টার করা বাধ্যতামূলক। কিন্তু আমাদের ছোটবেলায় দেখতাম বাহারি সব চার রঙের পোস্টার! মিছিলে কিছু মানুষ থাকতেন—যারা প্রিয় নেতার নামে স্লোগান দেওয়ার সময় এই জগৎ সংসার, আশপাশের পরিবেশ প্রতিবেশ সবকিছু ভুলে যেতেন। নেতার নামে, আদর্শের নামে—এই মানুষগুলো একটা ঘোরের মধ্যে চলে যেতেন। যতদিন নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণা চলতো ততদিন সেই অপার্থিব ঘোর থেকে তাদের কিছুতেই বের করা যেত না।


তারা যেকোনো রাজনৈতিক দলের নেতা কিংবা কর্মী তা নয়। এরা ছিলেন নিতান্তই সমর্থক। প্রিয় নেতার নামে জীবন উৎসর্গ ছিল তাদের। টাকা পয়সা কিংবা ব্যক্তিগত কোনো সুযোগ সুবিধার আশায় তারা মিছিলে আসতেন না, জনসভায় অংশ নিতেন না। শুধুমাত্র ভালোবাসা থেকে প্রিয় নেতা, প্রিয় দলের জন্য পাগল হয়ে কাজ করতেন তারা।


আবার ভোট শেষ হয়ে গেলে, তারা হয়তো নেতার কাছেও যেতেন না। রাজনীতির আলাপেও এদের দেখা যেত না। নিত্যদিনের খুব স্বাভাবিক আটপৌরে জীবনে ফিরে যেতেন। ছোটবেলায় দেখা এই রকম বেশ কয়েকজন মানুষকে এখনো আমি সময় পেলেই খুব কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ করার চেষ্টা করি। কথা বলি তাদের সঙ্গে।


এরা এখনো আগের মতোই সহজ সরল আছেন। যেমনটা আমি দেখেছিলাম ছোটবেলায়। অথচ এই দুই আড়াই দশকে রাজনীতি পরিবর্তন হয়ে গেছে অনেকটাই। শুধু রাজনীতি কেন পরিবর্তন তো এসেছে গোটা সমাজেই।


পাঁচ বছর পর নিময়মাফিক আবারও এসেছে ভোটের মৌসুম। শহর থেকে নগর, মফস্বল থেকে গ্রাম—ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের প্রান্তর জুড়ে বাজছে ভোটের দামামা। আসছে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে কার গলায় পড়ছে বিজয় মালা। কোথায়, কার সঙ্গে হবে কার শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা, চলছে চায়ের কাপে ঝড়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও