ইজারার মেয়াদ ফুরালেও দখল ছাড়ছে না বিমান

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ১১ নভেম্বর ২০২৩, ১২:৩১

ইজারার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) জায়গা ছাড়ছে না বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস। হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পার্শ্ববর্তী হজ ক্যাম্পের উল্টো পাশের পেছনে ওই জায়গাতে বিমান দুটি ছয়তলা আবাসিক ভবন বানিয়েছে। বাকি অংশে আরও আবাসিক ভবন বানানোর পরিকল্পনা আছে। অপর দিকে বেবিচক জায়গাটি উদ্ধার করে সেখানে সিভিল এভিয়েশন একাডেমি কমপ্লেক্স বানাতে চায়। বেবিচক ও বিমান সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।


সূত্রমতে, ১৯৯১ সালে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসকে সাময়িকভাবে ব্যবহারের জন্য বেবিচক সাড়ে ৯ একর জায়গা ২০ বছরের জন্য ইজারা দিয়েছিল। জায়গার একাংশে বিমান ছয়তলা দুটি স্থায়ী আবাসিক ভবন বানিয়েছে। বিমানকে দেওয়া ইজারার মেয়াদ ২০১২ সালে শেষ হলে তা আর নবায়ন করেনি বেবিচক। জায়গাটি ছেড়ে দেওয়ার জন্য বেবিচক থেকে বারবার তাগাদা দিলেও বিমান সাড়া দেয়নি।


সম্প্রতি বেবিচকের মাসিক সমন্বয় সভার কার্যবিবরণীতে বলা হয়েছে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস রাষ্ট্রীয় উড়োজাহাজ সংস্থা হওয়ায় যাত্রা শুরুর লগ্নে যখন তাদের জায়গা ছিল না, তখন বিভিন্ন মেয়াদে বেবিচক তাদের জায়গা লিজ (ইজারা) দিয়েছে। সরকার থেকে এখন তাদের উত্তরা, ধানমন্ডি, পূর্বাচল ও সাভারে অনেক জায়গা দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে বিমান ওই সব জায়গা ব্যবহার করতে পারে। ইজারার মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় বিমানকে জায়গা ছেড়ে দিতে হবে। দিন দিন বেবিচকের আকার বাড়ছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে। এ পরিস্থিতিতে জায়গার অভাবে নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে।


গত সপ্তাহে বিমানবন্দরের পাশের ওই এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, বিমানের ইজারা নেওয়া জমিটির পূর্বাংশে প্রায় এক একর জায়গায় বিমানের আবাসিক এলাকা। সেখানে দুটি ছয়তলা ভবন। বাকি সাড়ে আট একর জায়গার ফাঁকা অংশে বিমানের একটি সাইনবোর্ডে লেখা—‘বিমান মাল্টি অপারেশনাল এরিয়া। অকশন ইয়ার্ড, পাইলট অবকাশ কেন্দ্র, সমন্বিত প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং কেবিন ক্রু আবাসিক প্রকল্প।’ জায়গাটির কিছু অংশে আছে জলাধার। পশ্চিমাংশের কিছু জায়গায় তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশনের একটি স্থাপনা তৈরি করা হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও