কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

এটা ২০১৪ বা ২০১৮ সাল নয়

সমকাল আলী রীয়াজ প্রকাশিত: ৩০ অক্টোবর ২০২৩, ১০:২০

রাজনীতি শেষ পর্যন্ত সহিংসতার পথেই গেল। যে রাজনৈতিক প্রশ্নের সমাধানের জন্য দেশি-বিদেশি উদ্যোগ চলছিল তা দৃশ্যত ভেস্তে যেতে বসেছে। আলাপ-আলোচনা করে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পথ ও পদ্ধতি বিষয়ে সমাধানের পথ তৈরির যে চেষ্টা চলছিল; সে পথ এখন কার্যত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ফলে পরিস্থিতি যা দাঁড়াল তাতে দেখা যাচ্ছে, রাজপথের শক্তি এবং রাষ্ট্রশক্তি বল প্রয়োগ দিয়ে পরস্পরকে মোকাবিলার জায়গায় চলে এসেছে এবং দেশকেও সেখানে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। এটা দুর্ভাগ্যজনক। এর আশু পরিণতি স্পষ্ট। এরই মধ্যে বেশ কিছু প্রাণনাশ হয়েছে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে আরও প্রাণনাশের ঘটনা আমরা দেখব। তাতে অবশ্যম্ভাবীভাবে মানুষ ও সম্পদের আরও ক্ষতি হবে।


সামগ্রিকভাবে দেড়-দুই বছর ধরে রাজনৈতিকভাবে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের যে আশাবাদ তৈরি হয়েছিল, তা থাকবে না। তাৎক্ষণিকভাবে দেখলে, পল্টনে বিএনপির সমাবেশ ভণ্ডুলের ঘটনায় শক্তির বিচারে রাষ্ট্র ও ক্ষমতাসীনরা দৃশ্যত লাভবান হবে। বিরোধীদের পক্ষে আপাতত লাভবান হওয়া হয়তো সম্ভব হবে না। তবে শান্তি বজায় রাখার দায়িত্ব এককভাবে বিরোধী দলের নয়।


এরই মধ্যে দেখেছি, বিএনপির নেতৃবৃন্দ আটক, কর্মীদের বড় অংশ আটক হয়েছেন এবং আরও মানুষ আটক হবেন। মনে রাখা দরকার, এটা যে কেবল বাংলাদেশের মানুষই দেখতে পাচ্ছে তা নয়। যেহেতু বাংলাদেশের ওপর বিশ্বের বহু মানুষের আগ্রহ ও নজর আছে, তারা যে শুধু সরকারি ভাষ্যই নেবে তা নয়। এটা ২০১৪ বা ২০১৮ সাল নয়। কেউ যদি ভাবেন এভাবে দমন-পীড়নের নীতি অনুসরণ করে আবারও বিতর্কিত কায়দায় নির্বাচন অনুষ্ঠান করা যাবে, তবে তারা ভুল করবেন। মনে রাখা দরকার, নির্বাচনই শেষ কথা নয়। এখন থেকে তিন মাসের মধ্যে বিভিন্ন রকম পরিস্থিতি তৈরি করা হবে, যার ওপর সকলেই নজর রাখবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও