আশঙ্কার পাশাপাশি আছে প্রত্যাশাও

যুগান্তর ঢাকা মেট্রোপলিটন এম হুমায়ুন কবির প্রকাশিত: ২৮ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:৪০

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়েই মতপার্থক্যের বিষয়গুলোর নিষ্পত্তি করতে হয়। আমরা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য মুক্তিযুদ্ধের সময় সংগ্রাম করেছি। এখনো আমরা দাবি করি যে আমরা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। তো গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোর মাধ্যমে যদি রাষ্ট্র চালাতে হয়, তাহলে আলাপ-আলোচনা ছাড়া আর কোনো বিকল্প দেখি না।


রাজনৈতিক দলগুলো দাবি করে, তারা গণতান্ত্রিক বা জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে এবং এটাই স্বাভাবিক। নির্বাচনের সময় যেটা প্রত্যাশিত সেটা হচ্ছে, রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের কাছে তাদের ম্যান্ডেট চাইবে। জনগণ যে মতামত দেবে, সেই মতামতের ভিত্তিতেই রাষ্ট্র পরিচালিত হবে। এটাই তো গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া। এখন এখানে দুটি দিক রয়েছে, একটা হচ্ছে রাজনৈতিক দল; যারা ক্ষমতায় আছেন তারা মনে করেন তারা জনগণের প্রতিনিধিত্ব করেন, এটা তাদের দিকের প্রেক্ষাপট। অন্যদিকে, জনগণের দিক থেকেও অনেক ক্ষেত্রে তাদের চাহিদা ও প্রাপ্তিতে খানিকটা তফাৎ আছে; এবং আছে বলেই তো আজ অর্থনৈতিকভাবে আমরা যথেষ্ট অগ্রগতি করার পরও বৈষম্যের বিষয়টি নিয়ে ক্রমাগত আলোচনা বাড়ছে। তারপর আমাদের দেশে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার অন্যতম বিষয় হচ্ছে, মতামতের ভিত্তিতে সব সমস্যার সমাধান করা বা কনসালটেটিভ প্রক্রিয়া, সেটা কি আমরা যথেষ্ট শক্তিশালীভাবে করতে পারছি? আর সবশেষ বিষটি হচ্ছে, একটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার অন্যতম প্রধান অনুষঙ্গ হচ্ছে প্রাতিষ্ঠানিক অবস্থাটাকে শক্তিশালী করে মানে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করে সরকারের দায়বদ্ধতা ও জবাবদিহিতাকে সুনিশ্চিত করা। এক্ষেত্রেই বা আমরা এখন কোন অবস্থায় আছি? সব ক্ষেত্রেই তো প্রশ্ন আছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও