কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

নির্বাচন নিয়ে সংশয় কেন

সমকাল মোশতাক আহমেদ প্রকাশিত: ২০ অক্টোবর ২০২৩, ১২:১৮

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে দেশের সবখানে এখন একই আলোচনা– নির্বাচন কি হবে; হলেও তা কেমন হবে; বিরোধী দল কি নির্বাচনে আসবে; না এলে তা কি আন্তর্জাতিক মহলে গ্রহণযোগ্যতা পাবে– এমন আরও কত! কোনো কোনো ক্ষেত্রে আলোচনার সঙ্গে যোগ হচ্ছে আশঙ্কাও– নির্বাচন না হয়ে অতীতের মতো ১/১১-এর পুনরাবৃত্তি কিংবা জরুরি অবস্থার দিকে দেশ ধাবিত হবে না তো! মানুষের এসব আলোচনা, আশঙ্কা যে একেবারেই কারণহীন, এমনটি কিন্তু নয়। সাধারণত নির্বাচন এলে মানুষ কাকে ভোট দেবে, কাকে দেবে না– এসব নিয়েই আলোচনা হওয়ার কথা। তা না হয়ে চলছে খোদ নির্বাচনের সম্ভাব্যতা নিয়ে জল্পনাকল্পনা; সঙ্গে যোগ হচ্ছে নানা গুজব। এর পেছনে অবশ্য কারণও রয়েছে।


গত দুটি নির্বাচন (২০১৪ ও ’১৮) দেশের মানুষের মন থেকে স্বাভাবিকতার প্রায় সব অনুষঙ্গই মুছে দিয়েছে। কাউকে, কোনো কিছুকেই মানুষ বিশ্বাস করতে চায় না। বিশেষ করে কোনো দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন হতে পারে– এ জিনিসটাই এখন আর কেউ ভাবতে পারে না। এ বাস্তবতায় বিএনপি, গণতন্ত্র মঞ্চ, সিপিবি-বাসদসহ প্রায় সব রাজনৈতিক দল বর্তমান সরকারের অধীনে নির্বাচনে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নির্বাচন কমিশন কর্তৃক আহূত আলোচনাতেও তারা অংশগ্রহণ করেনি। প্রায় দুই বছর ধরেই তারা নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করে আসছে। এদিকে সরকারও পাল্টা কর্মসূচি নিয়ে মাঠে থাকছে। যখনই বিরোধী দল কোনো কর্মসূচির ডাক দিচ্ছে, সঙ্গে সঙ্গেই সরকারি দল শান্তি সমাবেশের নামে রাজপথে থাকছে। ফলে নির্বাচন নিয়ে সংশয় আরও বাড়ছে।


তবে এটাও সত্যি, ২০১৪ ও ’১৮ সালের নির্বাচনসহ নানা রাজনৈতিক কারণে বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে জনমনে তীব্র ক্ষোভ থাকলেও বিরোধী দল সেসব ইস্যুতে দেশে বড় কোনো গণআন্দোলনের আবহ তৈরি করতে পারেনি। এর পেছনে সরকারের কঠিন অবস্থান যেমন কাজ করছে, তেমনি রয়েছে বিরোধী দল বা দলগুলোর অভ্যন্তরীণ দুর্বলতাও। অনেক ক্ষেত্রেই যথাযথ পরিকল্পনা বা স্ট্র‍্যাটেজির অভাবে বিরোধী দল সাধারণ মানুষকে আন্দোলনমুখী করতে পারছে না। ফলে সব ক্ষোভ, হতাশা চায়ের টেবিলেই ঘুরপাক খাচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও