কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ইউরেনিয়াম যখন রাজনৈতিক বিতর্কে

আমরা রাজনীতিমনস্ক জাতি, সন্দেহ নেই। রাজনীতির ময়দান ছাড়াও এটাকে আমরা করে তুলেছি সর্বত্রগামী। সামাজিক কিংবা ব্যক্তিজীবন, সবখানে এর অবাধ প্রবেশ। যেকোনো আড্ডায় রাজনীতি এখন মধ্যমণি হয়ে বসে থাকে। সব প্রসঙ্গ ছাপিয়ে রাজনীতি হয়ে ওঠে মুখ্য আলোচ্য। আর সেসব আড্ডায় যাঁরা রাজনীতির র-ও বোঝেন না, তাঁরাও বিশেষজ্ঞের মতো অভিমত ব্যক্ত করেন। কখনো কখনো তাঁদের বক্তব্য শুনলে মনে হয় সক্রেটিস, অ্যারিস্টটল, রুশো, ভলতেয়ার, কার্ল মার্ক্স, ফ্রেডরিখ অ্যাঙ্গেলস—তাঁরা এই বিশেষজ্ঞদের ছাত্র হওয়ারও যোগ্য হতেন না, যদি এসব পণ্ডিত ওই সময়ে এই ধরাধামে তাশরিফ আনতেন। আমার এক রসিক বন্ধু অবশ্য তাঁদের আখ্যায়িত করেন ‘বিশেষ-অজ্ঞ’ হিসেবে। ওর ব্যাখ্যা হলো তাঁরা সাধারণ অজ্ঞ নন, বিশেষভাবে অজ্ঞ!

যা-ই হোক, সেটা বড় কথা নয়। কথা হলো, সব বিষয়কে রাজনীতির সঙ্গে জড়াতে হবে কেন? রাজনৈতিক বিতর্কের বিষয়বস্তুর কি অভাব রয়েছে? নির্মম সত্য হলো, আমাদের বর্তমান রাজনীতিকেরা বড্ড বেশি একপেশে বা একচোখা হয়ে গেছেন। সরকার ও বিরোধী দল কেউ কারও ভালো কাজ অণুবীক্ষণযন্ত্র দিয়েও বোধকরি দেখতে পায় না। বিরোধী দল সরকারের সব কাজেই খুঁত ধরতে সময় ও মেধা ব্যয় করে। আর বিরোধী দলের সমালোচনার মধ্যে সরকারদলীয় নেতারা খুঁজে পান ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত। এমন অবস্থায় সুস্থ রাজনৈতিক পরিবেশ আশা করা যে বাতুলতামাত্র, সেটা ব্যাখ্যা করে না বললেও চলে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন