You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আধুনিক বাংলাদেশের রূপকারের জন্মদিনে

১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া গ্রামে শেখ মুজিবুর রহমান ও ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ঘরে জন্ম নেয় এক কন্যা সন্তান। তিনি শেখ হাসিনা। মা-বাবার আদরের ‘হাচুমণি’। পিতা শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন রাজনীতির মানুষ। শেখ হাসিনার রক্তে তাই রাজনীতি। ছাত্রজীবনে তিনি ছাত্রলীগের কর্মী হিসেবে রাজনীতি শুরু করলেও জাতীয় রাজনীতিতে তাঁর সম্পৃক্ত হওয়ার ইচ্ছে তেমন ছিল না। কোন পরিস্থিতিতে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতির পদে অধিষ্ঠিত হন, সেদিনের সেই ইতিহাস যাঁরা প্রত্যক্ষ করেছেন, আমিও তাঁদের একজন। বাংলাদেশ ও আওয়ামী লীগের অত্যন্ত দুঃসময়ে শেখ হাসিনা রাজনীতিতে পদার্পণ করেন।

১৯৭৫ সালের মধ্য আগস্ট ট্র্যাজেডির পরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয় স্বাধীনতাবিরোধী ও বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীরা। এ সময় দেশের আইন-শৃঙ্খলা ভয়াবহ বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে। আওয়ামী লীগের নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীদের ওপর নেমে আসে চরম নিপীড়ন-নির্যাতন। কারাগারগুলো কানায় কানায় ভরে যায় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের গণহারে গ্রেপ্তারের ফলে। সামরিক শাসক জিয়াউর রহমানের শাসনামলে তো জননেত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশেই প্রবেশ করতে পারেননি। জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর প্রাক্কালে শেখ হাসিনা স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করলে দেশের লাখ লাখ মানুষ তাঁকে অভ্যর্থনা জানায়। সেদিন বাংলাদেশে অভূতপূর্ব দৃশ্যের অবতারণা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন