সীসা দূষণ মোকাবিলায় করণীয়

জাগো নিউজ ২৪ ড. মতিউর রহমান প্রকাশিত: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৬:০৪

সীসা দূষণ একটি বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্য উদ্বেগ যা মানব স্বাস্থ্যের জন্য সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলে; বিশেষ করে নিম্ন এবং মধ্যম আয়ের দেশগুলিতে। বাংলাদেশ একটি ঘনবসতিপূর্ণ দেশ যা গত কয়েক দশক ধরে সীসা দূষণের ক্ষতিকারক প্রভাব মোকাবিলা করছে। বিভিন্ন আকারে সীসার উপস্থিতি, যেমন সীসা-অ্যাসিড ব্যাটারি, পেইন্ট এবং দূষিত পানি, দেশের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য, পরিবেশগত এবং আর্থ-সামাজিক প্রতিক্রিয়ার দিকে পরিচালিত করেছে।


বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, সীসা দূষণের ফলে বাংলাদেশে প্রতি বছর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ১ লাখ ৩৮ হাজারেরও বেশি মানুষ অকালে মারা যায়। একই কারণে দেশের শিশুদের আইকিউ কমছে, এতে বুদ্ধি প্রতিবন্ধী হওয়ার ঝুঁকি বাড়ছে।


বিশ্বব্যাংকের একদল গবেষক 'গ্লোবাল হেলথ বার্ডেন অ্যান্ড কস্ট অফ লিড এক্সপোজার ইন চিলড্রেন অ্যান্ড অ্যাডাল্টস: অ্যা হেলথ ইমপ্যাক্ট অ্যান্ড ইকোনমিক মডেলিং অ্যানালাইসিস' নামে এই গবেষণা করেছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সীসা দূষণের কারণে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের চতুর্থ ক্ষতিগ্রস্ত দেশ। ফলে একদিকে যেমন প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা অস্বাভাবিক হারে বাড়ছে, তেমনি শিশুদের আইকিউও কমছে। এর আর্থিক ক্ষতি প্রায় ২৮ হাজার ৬৩৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ২০১৯ সালের দেশের মোট জিডিপির প্রায় ৬ থেকে ৯ শতাংশের সমান।


সীসা শিশুদের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করে। অতিরিক্ত সীসা শিশুদের শারীরিক বৃদ্ধি ও মানসিক বিকাশে বাধা দেয়। বাংলাদেশে ২০১৯ সালের তথ্য বিশ্লেষণ করে গবেষকরা দেখেছেন যে সীসা দূষণের কারণে দেশে শূন্য থেকে চার বছর বয়সী শিশুরা প্রায় দুই মিলিয়ন আইকিউ পয়েন্ট হারিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও