কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বাজারের উত্তাপে দিশেহারা মানুষ : হুমকিতে খাদ্য নিরাপত্তা

ঢাকা পোষ্ট এস এম নাজের হোসাইন প্রকাশিত: ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৫:২৭

নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ে কোনো সুখবর নেই। প্রতিদিন কোনো না কোনো পণ্যের কৃত্রিম সংকট হচ্ছেই। যার কারণে সরকার প্রথমবারের মতো ৩টি পণ্যের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে, যাতে করে ঐ পণ্যের বাজার কিছুটা হলেও স্থিতিশীল রাখা যায়।


ভোক্তাদের জাতীয় সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)সহ অনেকে স্বাগত জানালেও কিছু কিছু রাজনৈতিক সংগঠন আবার মতপ্রকাশ করেছেন মুক্তবাজার অর্থনীতিতে এভাবে দাম নির্ধারণ করে দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। যেহেতু এই কয়টি পণ্য নিয়ে কিছুদিন ধরেই কারসাজি চলমান ছিল। তাই সরকার বাধ্য হয়ে এই কাজটি করেছে, যাতে ঐ পণ্যের দামে কিছুটা হলেও রেশ ধরা যায়।


বাজার বিশ্লেষকদের মতে, দাম নির্ধারণ করে দিলে হবে না। প্রয়োজন এই সিদ্ধান্ত মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের পাশাপাশি জেলা ও উপজেলা প্রশাসন এবং কৃষি, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরকে নিয়ে সমন্বিত বাজার তদারকি নিশ্চিত করতে হবে। তাদের মতে, ব্যবসায়ীরা বাজার তদারকিকে হাস্যকর করার জন্য নানা ফন্দিফিকির করতে চায়। এজন্য আইনের কঠোর প্রয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।


একই সাথে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে স্থায়ী প্রথা অনুসরণ বাদ দিয়ে যেসব পণ্য নিয়ে কারসাজি হবে সেইগুলো দ্রুত আমদানি করে বাজার সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। সংকট কেটে গেলে আবার পুনরায় আগের স্থানে ফিরতে হবে, এই নীতি অনুসরণ করতে হবে। তাহলেই এই সংকটের আশু সমাধান হবে।


অনেকের মতে, অতি মুনাফা এখন সামাজিক সংক্রমণে পরিণত হয়েছে। আর এজন্য আইনের প্রয়োগ না হওয়াই দায়ী। এক সময় কিছু পণ্য নিয়ে কারসাজি হতো, আর এখন কারসাজি হয় না এমন পণ্য পাওয়া ভার। ব্যবসায়ীরা নীতি নৈতিকতা ভুলে শুধু লাভের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। যা দেশের ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষেত্রে অশনি সংকেত। ব্যবসায় সুস্থ ধারা ফেরাতে ব্যবসায়ী সংগঠন ও নেতৃবৃন্দদের এই সংকটে সরকারের পাশে থাকতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও