You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ট্রাম্পীয় শুল্কযুদ্ধ: বিনষ্ট বিশ্ব বাণিজ্যর শৃঙ্খলা

দ্বিতীয়বার হোয়াইট হাউসে ঢুকেই ডনাল্ড ট্রাম্প যেন নিজের একচ্ছত্র সাম্রাজ্য গঠনে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন—শুরুটা করলেন আমদানির ওপর একের পর এক শুল্ক বসিয়ে। গড়পড়তা বেসলাইন শুল্ক ১০ শতাংশ, আর চীনের মতো ‘বিশেষ বিরাগভাজন’ দেশের জন্য বরাদ্দ ৩০ শতাংশের কড়া হার। জুন নাগাদ এই শুল্ক-আনন্দের ফলাফল? ২.৫ শতাংশ থেকে লাফিয়ে গড়ে ১৫–১৮ শতাংশে গিয়ে ঠেকেছে।

তবে ট্রাম্প এখানেই থামেননি—যেন খনি খুঁড়ে শুল্ক তোলা শুরু করেছেন। ইস্পাত, অ্যালুমিনিয়াম, তামা—সবকিছুতেই ৫০ শতাংশ করে শুল্ক চাপিয়ে দিয়েছেন। গাড়ির ক্ষেত্রেও ছাড় নেই, হুট করেই ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করে দিলেন। আইনি ভিত্তি থাক বা না থাক, তিনি এই শুল্ক যুদ্ধে ভরসা রাখছেন সেই পুরোনো 'আন্তর্জাতিক জরুরি অর্থনৈতিক ক্ষমতা আইন' (আইইপিএ)-এর ওপর, যা আদালত ইতোমধ্যেই ভুরু কুঁচকে দেখছে। তবু আপিল চলা পর্যন্ত ট্রাম্পের শুল্ক-কেল্লা অটুট—আইন কার্যকরই থাকছে।

এ বছরের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল—মাত্র চার মাসেই শুল্কের গড় হার ২.৫ শতাংশ থেকে হুড়মুড় করে গিয়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ২৭ শতাংশে, যা গত একশ বছরের ইতিহাসে এক নতুন 'উপলক্ষ'। জুলাইয়ে এসে বাজল আরেকটি ঢাক: শুল্ক থেকে প্রথমবারের মতো এক অর্থবছরে আয় ১০০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেল! ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্ট আশাবাদী—এই গতিতে চললে ২০২৫ সালের মধ্যে রাজস্ব গিয়ে ঠেকতে পারে ৩০০ বিলিয়নে। ট্রাম্প তো খুশি—আবারও প্রমাণ করলেন, আমেরিকাকে 'মহাশুল্ক রাষ্ট্র' বানাতে তিনিই উপযুক্ত নেতা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন