You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শ্রীলঙ্কাও পারল, বাংলাদেশ কেন পারছে না

এক বছরের বেশি সময় ধরে দেশে মূল্যস্ফীতির হার বেশি। এই প্রবণতা শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বের অন্যান্য দেশেও দেখা যাচ্ছে। পার্থক্য হলো, অনেক দেশই গত এক বছরে মূল্যস্ফীতির হার কমাতে সক্ষম হয়েছে। এমনকি শ্রীলঙ্কার মতো অর্থনৈতিকভাবে দুর্দশাগ্রস্ত দেশও মূল্যস্ফীতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণে আনতে পেরেছে। অথচ বাংলাদেশ পারছে না, বরং এখানে মূল্যস্ফীতি উল্টো বাড়ছে।

গত বছরের আগস্ট মাস থেকে দেশে মূল্যস্ফীতির চাপ শুরু হয়। এই সময়ে কোনো মাসেই মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৮ শতাংশের নিচে নামেনি। এখন তো ১০ শতাংশের কাছাকাছি। সরকারি হিসাবেই তা এতটা হলে বাস্তব পরিস্থিতি যে আরও নাজুক, তা বলাই বাহুল্য। মূল্যস্ফীতির কারণে, বিশেষ করে দরিদ্র ও সীমিত আয়ের মানুষের অবস্থা সঙিন হয়ে পড়েছে।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্বের সব দেশেই মূল্যস্ফীতি কমবেশি বেড়েছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও ভারতের মতো দেশগুলো মূল্যস্ফীতির চাপ সামাল দিয়ে ফেলেছে। গত ছয় মাসে যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৬ শতাংশ থেকে ৪ শতাংশে, যুক্তরাজ্যে ১০ শতাংশ থেকে ৮ দশমিক ৭ শতাংশে, জার্মানিতে ৮ দশমিক ৭ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশে, ভারতে সাড়ে ৬ থেকে সোয়া ৪ শতাংশে নেমে এসেছে মূল্যস্ফীতি। এমনকি অর্থনৈতিক সংকটে বিপর্যস্ত দক্ষিণ এশিয়ার দ্বীপদেশ শ্রীলঙ্কাও মূল্যস্ফীতি সামাল দিয়েছে। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে যেখানে দেশটিতে মূল্যস্ফীতি ছিল ৬৯ দশমিক ৮ শতাংশ, সেখানে এ বছরের জুলাইয়ে তা কমে ৬ দশমিক ৩ শতাংশে নেমে এসেছে। এই পরিসংখ্যানে অবশ্য ভিত্তিবছর পরিবর্তনের প্রভাব আছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন