সব দলই যদি সুষ্ঠু নির্বাচন চায়, জনগণ ভোট দিতে পারে না কেন?

প্রথম আলো সোহরাব হাসান প্রকাশিত: ১৬ জুলাই ২০২৩, ১৮:০২

যাঁরা ভেবেছিলেন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) একটি বা দুটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে এলেই আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি বদলে যাবে, তাঁরা বোকার স্বর্গে বাস করছেন। যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউর প্রতিনিধিরা যেসব পরামর্শ দিয়েছেন, তা নতুন নয়। সুষ্ঠু নির্বাচন কীভাবে হাতে পারে, তাও তারা জানেন। কিন্তু মানেন না।


১২ জুলাই একই সময়ে ঢাকায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপির শান্তিপূর্ণ সমাবেশ দেখে অনেকে আহ্লাদিত হয়েছিলেন। তাঁরা মনে করেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সুমতি হয়েছে। ওই দিনের সমাবেশে নেতা-নেত্রীদের ভাষাও অনেক সংযত ছিল।


আগের মতো প্রতিপক্ষের প্রতি রোষ নিক্ষেপ না করে নিজের অবস্থান পরিষ্কার করেছেন। আওয়ামী লীগ নেতারা বলেছেন, সংবিধানের ভেতরে থেকেই নির্বাচনটা করতে হবে। সংবিধানের ভেতরে থাকা মানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাই নির্বাচনকালীন সরকারের প্রধান থাকবেন। বিএনপির নেতারা বলেছেন, সেটা হবে না। আমরা ২০১৮ সালে সরকারকে বিশ্বাস করে ঠকেছি। ন্যাড়া আর বেলতলায় যাবে না।


আওয়ামী লীগ যদি এতই জনপ্রিয় হয়ে থাকে, তারা ক্ষমতা ছেড়ে নির্বাচন করে না কেন? একই কথা বিরোধী দলে থাকতে আওয়ামী লীগও বিএনপিকে বলেছে। ক্ষমতার রাজনীতিতে কলাকুশলী বদলায়। চরিত্র বদলায় না।


যুক্তরাষ্ট্রের আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেরার নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্রের যে প্রতিনিধিদল ঢাকায় এসেছিল, তারা নির্বাচনসহ নানা বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেছেন। সরকারের একাধিক মন্ত্রী ও উপদেষ্টার সঙ্গেও তাদের কথা হয়েছে। নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে তাঁরা বৈঠক করেন নি। আলাদাভাবে কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসেনি। ফলে বিএনপির নেতাদের সঙ্গেও তাদের কথা হয়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও