কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সুখী ভুটানিরা বিদেশে চলে যাচ্ছেন কেন

বিশ্বজুড়ে ভুটান সুখী মানুষদের দেশ হিসেবে একটা ভাবমূর্তি তৈরি করে নিয়েছে। জনসংযোগে দেশটির শাসক গোষ্ঠীর বড় এক সফলতা এটি। এখানকার রাজবংশের চতুর্থ রাজা এবং বর্তমান রাজার বাবা জিগমে সিংয়ে ওয়াংচুক ১৯৭২ সাল থেকে ‘জিএনএইচ’ (গ্রস ন্যাশনাল হ্যাপিনেস) নামে অর্থনীতির একটি অভিনব সূচকেরও জন্মদাতা হিসেবে আলোচনায় আছেন। তবে কথিত সুখী-সুখী ভাবমূর্তির আড়াল থেকে স্থলবেষ্টিত দেশটির সমাজ-অর্থনীতি-রাজনীতির যেসব খবর মাঝেমধে৵ সামনে চলে আসে, তাতে ভুটানে সবাই শান্তিতে আছে এমন মনে হয় না।

‘সুখী ভুটানের’ ঠাঁই নিচের দিকে

আধুনিক ভুটান শাসন করে প্রায় ১১৫ বছরের পুরোনো ওয়াংচুক রাজপরিবার। থিম্পুর রাজপ্রাসাদ জনগণকে বলতে চায়—তোমাদের যা নেই সেসব না ভেবে যা আছে তা নিয়ে সুখে থাকো। রাজারা চাইছেন না অর্থনীতির সূচকগুলো দিয়ে নাগরিকেরা সুখ-শান্তির হিসাব-নিকাশে বসুক। জীবনযাপনের আন্তর্জাতিক মানদণ্ড নিয়ে নাগরিকেরা যাতে নিজেদের চাওয়া-পাওয়াকে মেলাতে না বসে—সেটিই রাজপরিবারের ইচ্ছা। বলা বাহুল্য, বিচক্ষণ রাজবংশ।

এই পরিবারের দর্শনের আলোকে সুখী মানুষদের দেশ হিসেবে ভুটানের ইতিবাচক আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি দাঁড় করানোর সফল কাণ্ডটি ঘটেছে। করোনা মহামারির সময় প্রচারকেরা ভুটানের সুখী ভাবমূর্তিকে শক্তি জোগাতে এটিকে মহামারিমুক্ত দেশও বলছিলেন। বাস্তবে ভুটানের নাগরিকদের ৮ ভাগ করোনায় সংক্রমিত হয়েছিলেন। মারা গেছেন কম, ২১ জন মাত্র (ওয়ার্ল্ড ডেটা ডট ইনফো)। ভুটান নিয়ে এ রকম আরও প্রচারণা আছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন