ফাঁকিবাজিরও সীমা থাকা উচিত

যুগান্তর বিমল সরকার প্রকাশিত: ১০ জুলাই ২০২৩, ১৪:০৮

আমি খুবই বিস্মিত হলাম। দীর্ঘদিন শিক্ষকতা পেশার সঙ্গে যুক্ত থাকায় শিক্ষা, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, শিক্ষাব্যবস্থা-এমন অনেককিছুই দেখাশোনা ও জানাবোঝার সুযোগ হয়েছে। এমনকি অবসর নেওয়া সত্ত্বেও এখনো। কিন্তু এমন অভিজ্ঞতা আগে আর কখনো হয়নি আমার। একেবারে অবিশ্বাস্য, আমি স্তম্ভিত হয়ে গেলাম দেখে। দশ-বিশ বছর আগে যেমনই হোক, এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, খাতা মূল্যায়ন ও হলে দায়িত্ব পালনেও সম্মানী পাওয়ার বন্দোবস্ত রয়েছে। তাহলে আর এমন ফাঁকিজুকি কেন? কী এমন ব্যস্ততা-ত্রস্ততা! মানুষ গড়ার কারিগর হয়ে কেন এমন অভিনব প্রতারণা? কার সঙ্গে-শিক্ষার্থী, নিজের, নাকি মহান পেশাটির সঙ্গে? এমন লোক শিক্ষকতায় ঢুকল কী করে।


আমার একসময়কার ছাত্রের জেলা সদরে একটি প্রিন্টিং প্রেস আছে। অবসর সময়ে ওখানে গেলে ওর বাবার দেখা পাই। তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তাছাড়া মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা করে আমার অনেক আগে অবসর নিয়েছেন। প্রায় সময়ই শিক্ষা-শিক্ষার্থী-শিক্ষক, শিক্ষকতাসহ নানা বিষয়ে কথা হয় আমাদের মধ্যে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও