একের পর এক পর্যটকের মৃত্যু, দায় নিচ্ছে না কেউ

সমকাল গোয়াইনঘাট প্রকাশিত: ১০ জুলাই ২০২৩, ১০:০১

আয়নার মতো স্বচ্ছ পানি। পানির নিচের পাথর ও বালু সাদা চোখেই পরিষ্কার দেখা যায়। এমন সৌন্দর্য আরও কাছে থেকে উপভোগ করতে অনেক পর্যটকই নেমে পড়েন নদীতে। এতেই ঘটছে দুর্ঘটনা। তীব্র স্রোত, চোরাবালি, নৌকাডুবি ও সাঁতার না জানার কারণে পানিতে ডুবে মারা যাচ্ছেন পর্যটকরা। সিলেটের প্রকৃতিকন্যা জাফলং ও সাদা পাথরে একের পর এক এমন দুর্ঘটনা ঘটলেও তার দায় নিচ্ছে না কেউ। উল্টো পর্যটকদেরই দায়ী করছে কর্তৃপক্ষ।


পর্যটকদের নিরাপত্তায় গাইডলাইন না থাকা এবং তাদের ঠিকমতো সচেতন না করায় এ ধরনের দুর্ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। স্থানীয় প্রশাসনের উদ্যোগে সতর্কতা-সংবলিত সাইনবোর্ড, স্বেচ্ছাসেবক নিয়োগ, লাইফ জ্যাকেট প্রদানের পাশাপাশি ট্যুরিস্ট ও থানা পুলিশ দায়িত্ব পালন করলেও মৃত্যু রোধ করা যাচ্ছে না।


ভারতের মেঘালয় রাজ্যের পাহাড়ঘেঁষা পর্যটনকেন্দ্র দুটি স্থানীয় পিয়াইন ও ধলাই নদীর সঙ্গে যুক্ত। গোয়াইনঘাট উপজেলার সীমান্তঘেঁষা পর্যটনকেন্দ্র জাফলংয়ে পাথর ও বালু উত্তোলনের ফলে অনেক স্থান মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। গত দুই দশকে এখানে ৫৯ জন পর্যটকের মৃত্যু হয়েছে। অন্যদিকে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সীমান্তঘেঁষা সাদা পাথর পর্যটনকেন্দ্রটি যেন শিল্পীর তুলিতে আঁকা দৃশ্যপট। ভোলাগঞ্জের ধলাই নদীর পাড়ে এ পর্যটনকেন্দ্রটি ৫-৬ বছর আগে পরিচিতি পায়। এর পর বাড়তে থাকে পর্যটকের সংখ্যা। এর মধ্যেই সেখানে মারা গেছেন ১১ পর্যটক। এ ছাড়া জেলার আরেক জনপ্রিয় পর্যটনকেন্দ্র বিছনাকান্দিতে মারা গেছেন চারজন। এদের মধ্যে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যলয়ের শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ রয়েছেন। নিহত অধিকাংশই সিলেটের বাইরের পর্যটক। সর্বশেষ ১ জুলাই সাদা পাথরে সালাম নামে এক যুবক এবং ৬ জুলাই জাফলংয়ে জাওয়াজ আল আরশ নামে এক স্কুলছাত্রের মৃত্যু হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও