ব্যাংকিং খাতে বিশৃঙ্খলা ও অনিয়ম-দুর্নীতি

ঢাকা পোষ্ট সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা প্রকাশিত: ০৮ জুলাই ২০২৩, ২১:২৪

ব্যাংক কোম্পানি (সংশোধন) আইন, ২০২৩-এর গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে সম্প্রতি। এতে বলা হয়েছে, খেলাপি হলে অন্য কোনো ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে পারবে না। ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে খেলাপি হলে অন্য কোনো ব্যাংক খেলাপির অনুকূলে নতুন ঋণ ইস্যু করতে পারবে না।


এছাড়া ব্যাংকের পরিচালক ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি হলে তার পদ শূন্য হবে। পাশাপাশি অর্থ আদায়ে খেলাপি পরিচালকের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা করবে ব্যাংক। এক্ষেত্রে ছাড় দেওয়ার প্রমাণ মিললে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে বাংলাদেশ ব্যাংক।


আইন অনেক এবং অনেক কঠোর। কিন্তু সামগ্রিকভাবে নীতি যদি এমন হয় যে, ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে বসে কেউ নয়ছয় করলে তাকে ধরা হবে না, সেইক্ষেত্রে আইন করে কিছু হবে না। তারই কিছুটা আভাস পাওয়া গেল একটি জাতীয় দৈনিকের প্রতিবেদনে। এতে বলা হয়েছে, এক ঋণখেলাপির বেনামি কোম্পানিকে নতুন করে ঋণ দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে রাষ্ট্রমালিকানাধীন অগ্রণী ব্যাংক। ইতিমধ্যে বেনামি ওই কোম্পানিকে প্রায় ৩৭ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে অগ্রণী ব্যাংকের বনানী শাখা। এখন নতুন করে আরও ২০ কোটি টাকার ঋণ ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।


অগ্রণী ব্যাংক সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউয়ের হেমলেট টাওয়ারে অবস্থিত গ্লোবাল করপোরেশনস নামের একটি কোম্পানিকে নথিপত্র যাচাই বাছাই ছাড়া ৩৬ কোটি টাকা ঋণ দিয়েছে অগ্রণী ব্যাংক বনানী শাখা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও