কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সাড়ে ৮৭ লাখ ডলারের চিকিৎসাযন্ত্র ১০ বছর না যেতেই অচল, সারাতে লাগছে সোয়া ৬৩ লাখ

www.ajkerpatrika.com স্বাস্থ্য অধিদফতর প্রকাশিত: ০৪ জুলাই ২০২৩, ১২:০৩

২০১৪-১৫ ও ২০১৫-১৬ অর্থবছরে পাঁচটি এমআরআই মেশিন এবং তিনটি সিটি স্ক্যান মেশিন কিনেছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সেন্ট্রাল মেডিকেল স্টোরস ডিপো। এতে তখন খরচ হয় ৮৭ লাখ ৫৫ হাজার ডলার। বিক্রয়োত্তর সেবার মেয়াদ পেরিয়ে যাওয়ায় যন্ত্রগুলো এখন হাসপাতালে অকেজো পড়ে আছে। এতে ব্যাহত হচ্ছে স্বাস্থ্যসেবা। এ কারণে রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে মেশিনগুলো সচল করার উদ্যোগ নেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। কিন্তু সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান এ জন্য যে অর্থ চেয়েছে তা অস্বাভাবিক, যার পরিমাণ মেশিনগুলোর ক্রয়মূল্যের ৭২ শতাংশ।


সরকারি হাসপাতালের মেডিকেল যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব ‘ন্যাশনাল ইলেকট্রো-মেডিকেল ইকুইপমেন্ট মেইনটেন্যান্স ওয়ার্কশপ অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (নিমিউ অ্যান্ড টিসি)। এটি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অধীন একটি প্রতিষ্ঠান। হাসপাতালের কোনো মেশিনের বিক্রয়োত্তর সেবার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে তা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সংশ্লিষ্ট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করে নিমিউ অ্যান্ড টিসি, যাকে বলা হয় ‘কমপ্রিহেন্সিভ মেইনটেন্যান্স কন্ট্রাক্ট (সিএমসি)’।


অকেজো পড়ে থাকা পাঁচটি এমআরআই এবং তিনটি সিটি স্ক্যান মেশিন রক্ষণাবেক্ষণেও সিএমসি করতে চেয়েছিল স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। কিন্তু এ জন্য ৬৩ লাখ ২৮ হাজার ৬৫৭ ডলার খরচ প্রস্তাব করেছে নিমিউ অ্যান্ড টিসি। যদিও মেশিনগুলো কেনাই হয়েছে ৮৭ লাখ ৫৫ হাজার ডলারে। এত বিপুল অর্থে চিকিৎসাযন্ত্র রক্ষণাবেক্ষণের এই প্রস্তাব নাকচ করেছে মন্ত্রণালয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও