কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বাঙালির স্বপ্ন কি মরীচিকায় পরিণত হবে

www.ajkerpatrika.com জাহীদ রেজা নূর প্রকাশিত: ২৬ জুন ২০২৩, ১৩:৪৪

আমাদের বর্তমান সংকটটা হচ্ছে গণতন্ত্রের। সেই গণতন্ত্রকে পোক্ত করার জন্য সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে একটা শান্তিপূর্ণ ভবিষ্যৎ আসবে কি আসবে না, সেটা নাকি নির্ভর করছে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতাযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের পক্ষ নেওয়া যুক্তরাষ্ট্র যে একটি সাম্রাজ্যবাদী দেশ, সে কথা বহুবার বহুভাবে আমাদের জানিয়েছে কমিউনিস্টরা। যে পুঁজিবাদের ওপর ভর করে সারা বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্র মোড়লিপনা করে, সেই পুঁজিবাদ বাইরের বিশ্বের গণতন্ত্রকে গলা টিপে মেরেছে এবং মারছে—এমন নজির অনেক আছে।


তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিস্তর সমালোচনা করা যায়। কিন্তু ভোটের অধিকার পাওয়া এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে বসবাস করতে চাওয়ার আকাঙ্ক্ষা এ দেশের জনগণেরই। আমরা যে ভোটবিষয়ক জটিলতায় পড়ে গেছি, সেটা মিথ্যে নয়। তাই যুক্তরাষ্ট্র কী চাইছে-না চাইছে, সে আলোচনায় না গিয়ে আমরা বরং বলতে পারি, জনগণ যেন নিজের ভোটটা দিতে পারে, তা নিশ্চিত করার কথাই রাজনীতিকদের এখন ভাবা উচিত।


২. এই বাঙালিই একসময় পাকিস্তান এনেছিল। তাদের মনে তখন মুসলমানদের জন্য পৃথক আবাসভূমির আকাঙ্ক্ষা ধীরে ধীরে মূর্ত হয়ে উঠেছে। তবে তারও আগে, ১৯০৫ সালে হিন্দু-মুসলমান সংকট প্রকট হয়ে দেখা গিয়েছিল। ১৯০৫ সালে যে হিন্দুরা বাঙালি জাতীয়তাবাদের জয়গান গেয়েছিল, সেই হিন্দু সম্প্রদায়ই ১৯৪৭ সালের দেশভাগের আগে বাঙালি জাতীয়তাবাদ ছেড়ে হয়ে উঠেছিল ভারতীয় জাতীয়তাবাদী। মাত্র বছর চল্লিশের ব্যবধানে একেবারে অ্যাবাউট-টার্ন! হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর অখণ্ড বাংলার স্বপ্নে কেবল যোগ দিয়েছিলেন আবুল হাশিম, শরৎ বসু, কিরণশংকর রায়। এ ছাড়া আর কাউকে কি আন্তরিকভাবে অখণ্ড বাংলার পাশে দাঁড়াতে দেখা গেছে? নেহরু-প্যাটেলের বিরোধিতা বাংলা বিভাগকে ত্বরান্বিত করেছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও