আমি জানি না হিপোক্রেটিক ওথ

দেশ রূপান্তর উম্মে রায়হানা প্রকাশিত: ২২ জুন ২০২৩, ১৩:৪১

তখন ২০০৮ সাল, আমার ছেলের বয়স মাত্র ৮ মাস। আমি ঢাকা ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী, উইন্টার ভ্যাকেশনে ময়মনসিংহে মায়ের বাড়ি গেছি। আমার ছেলের ভীষণ ঠাণ্ডা জ¦র-কাশি ইত্যাদির সমস্যা দেখা দিল। আমি ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের পেডিয়াট্রিক বিভাগের প্রধানের প্রাইভেট চেম্বারে নিয়ে গেলাম। তিনি দেখেশুনে জ¦র-কাশির ওষুধ আর দুটি অ্যান্টিবায়োটিক দিলেন। এত ছোট বাচ্চাকে অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া ঠিক হবে কিনা তাই নিয়ে বিভ্রান্ত হয়ে আমরা পরদিনই ওকে ঢাকায় নিয়ে এলাম। তার পরদিন নিয়ে গেলাম সেন্ট্রাল হাসপাতালের এক চাইল্ড স্পেশালিস্টের কাছে। আমি একাই গেলাম বাচ্চাকে নিয়ে। একা যাওয়ার প্রসঙ্গ কেন আনলাম সেটা পরে ব্যাখ্যা করছি। আমি ডাক্তারকে জানালাম যে, আমার বাচ্চা বুকের দুধ টেনে খেতে পারছে না। আমি স্টুডেন্ট হওয়ায় ওকে ১৫ দিন বয়স থেকেই বুকের দুধের পাশাপাশি সিরিয়াল খাওয়াতে হয়েছে, তা-ও বললাম। আশ্চর্যজনক হলেও সত্য, ওই ডাক্তার আমার ছেলের বুকে স্টেথোস্কোপ বসিয়েও দেখলেন না। শুধু বললেন, দুধ পাল্টে দিতে। সেই নন-ল্যাকটিক সিরিয়াল কিনে বাসায় ফিরলাম। কিন্তু ছেলের অবস্থার কোনো উন্নতি হলো না। পরদিন আবারও গেলাম, সঙ্গে আমার বর আর ভাশুরও গেলেন। ডাক্তার বললেন ওর ব্রংকিওলাইটিস হয়েছে, নেবুলাইজ করতে হবে। ওই দিন নেবুলাইজ করার পর আমরা আর ওই ডাক্তারের কাছে যাইনি। সে যাত্রায় ওকে বাঁচিয়েছিলেন তৎকালীন আয়েশা মেমোরিয়াল, বর্তমানে ইউনিভার্সেল হাসপাতালের ডাক্তাররা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও