শক্তিশালী ভূমিকম্পের মুখোমুখি আমরা

দেশ রূপান্তর মেহেদী আহমেদ আনসারি প্রকাশিত: ২২ জুন ২০২৩, ১৩:৩৮

আমাদের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে সিলেটের ডাউকি চ্যুতি (সিলেট-ভারত সীমান্ত) এলাকায় ১৮৯৭ সালে ৮ দশমিক ৭ রিখটার স্কেলের একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়েছিল। সেই ভূমিকম্পে পুরো মেঘালয় রাজ্য ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল। এতে ঢাকায়ও শক্তিশালী কম্পন অনুভূত হয়েছিল। এখন এই এলাকায় আবারও ছোট ছোট ভূমিকম্প হচ্ছে। সম্প্রতি সিলেটের গোলাপগঞ্জ এলাকায় ৪ দশমিক ৫ রিখটার স্কেলের একটি ভূমিকম্প হয়। এর আগে ঢাকার সন্নিকটে ভূমিকম্প হয়। এসব ভূমিকম্পের অর্থ হলো আমরা একটি শক্তিশালী ভূমিকম্পের সামনে অবস্থান করছি। সাধারণত একটি শক্তিশালী ভূমিকম্পের ১০০ থেকে ১৫০ বছর পর আরও একটি ভূমিকম্প হয়ে থাকে।


২০১৬ সালে তিনটি (৩ জানুয়ারি ৬ দশমিক ৬, ১৩ এপ্রিল ৭ দশমিক ২ ও ২৪ আগস্ট ৬ দশমিক ৮ রিখটার স্কেল) বড় আকারের ভূমিকম্প হয়েছিল বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে। তারপর ২০২০ সালের ১৭ এপ্রিল একই এলাকায় ৫ দশমিক ৯ রিখটার স্কেলের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পুরো চট্টগ্রাম অঞ্চল। আগেই বলেছি, স্বাভাবিকভাবে কোনো এলাকায় ১০০ থেকে ১৫০ বছর পর পর বড় ধরনের ভূমিকম্প হয়ে থাকে। সেই হিসেবে আমাদের এই এলাকায় একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প সময়ের ব্যাপার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও