You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তিস্তার দুঃখ

তিস্তা এক অনিয়ন্ত্রিত ও পর্যবেক্ষণহীন নদী। এটি বাংলাদেশের উত্তরাংশ কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাট জেলা দিয়ে প্রবাহিত। ওই অঞ্চলের মানুষের কাছে নদীটি ভয়ংকর তিস্তা নামে পরিচিত। এর ভয়ংকর হওয়ার পেছনে নিষ্ঠুর ভাঙনই দায়ী। বর্ষাকাল যেন তিস্তাপাড়ের মানুষের কাছে এক সর্বনাশের সময়। সে সময় তাদেরকে তিস্তার ভাঙনের শিকার হয়ে ভিটামাটি ছেড়ে চলে যেতে হয় অনিশ্চিত ঠিকানায়। সবকিছু হারিয়ে পরিবার নিয়ে বেঁচে থাকার জন্য বেছে নিতে হয় কোনো এক রাস্তার পাশ কিংবা পরিত্যক্ত স্থান। কাটাতে হয় দুর্বিষহ জীবন।

দোষ তো নদীর নয়। নদীর গতিপথে অপরিকল্পিত জনবসতি ও স্থাপনা গড়ে ওঠা থেকেই বিপত্তি। সে যাই হোক, বর্ষার সময়ের ঢল ও প্লাবন মোকাবিলায় প্রস্তুতি নেওয়া দরকার। এ জন্য নিতে হবে কিছু কার্যকর পদক্ষেপ, যার মধ্যে অন্যতম পানি নিয়ন্ত্রণ। তিস্তা নদীর ভাঙনের জন্য বেশি দায়ী অনিয়ন্ত্রিত পানিপ্রবাহ। এর পানিপ্রবাহে লক্ষ্য করা যায়, এটি বর্ষাকালে পানিতে থাকে টইটম্বুর, যা ভাঙন সৃষ্টির বড় কারণ। আবার দেখা যায় গ্রীষ্মকালে তিস্তায় পানিশূন্যতা। ফলে তিস্তাপাড়ের মানুষ পানির অভাবে ফসল ফলাতে পারে না; যা ওই অঞ্চলের মানুষের পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিতেও খারাপ প্রভাব ফেলে। এমন অবস্থায় তিস্তা নদীর পানি নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। সেটি তিস্তা চুক্তির মাধ্যমে করা সম্ভব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন