কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভাবনাটা আমাকে দারুণভাবে আকর্ষণ করেছে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৫ জুন ২০২৩, ১২:০৪

চরকিতে মুক্তি পেয়েছে ওয়েব ফিল্ম ‘আন্তঃনগর’। এতে অভিনয় করেছেন রুনা খান। এ ছাড়া দুরন্ত টেলিভিশনে প্রচারিত হচ্ছে তাঁর উপস্থাপনায় নতুন অনুষ্ঠান ‘দুরন্ত ফ্যামিলি’। এসব নিয়ে গত শনিবার বিকেলে তাঁর সঙ্গে কথা বলল ‘বিনোদন’।


‘আন্তঃনগর’ মুক্তির পর কোন ধরনের প্রতিক্রিয়া পাচ্ছেন?


রুনা খান: সত্যি বলতে, ইন্টারভিউ শুরুর আগে আপনার কাছ থেকে যে প্রতিক্রিয়া পেলাম, সে রকমই পাচ্ছি।


আমারটা বাদ দিন, অন্যরা কী বলছেন? 


রুনা খান: (হাসি), যাঁরা ছবিটি দেখেছেন, প্রত্যেকে অভিনয় নিয়ে ইতিবাচক কথা বলছেন। শুধু আমার নয়, জয়রাজ দাদা, শ্যামল মাওলা, সোহেল মণ্ডলের অভিনয়ের প্রশংসাও করেছেন। ছবিটিও দেখে ভালো লেগেছে। আমার চরিত্র নিয়ে বলেছেন, সংসারজীবনে অশান্তি, মাদকাসক্তি, জেলে যাওয়া, স্ট্রাগলসহ ব্যক্তিজীবনের সংকটের চিত্র দেখেছেন।


চরিত্রটি হয়ে উঠতে আপনাকে কী করতে হয়েছে?


রুনা খান: সত্যি বলতে, চরিত্রগুলো আমার চারপাশে দেখা। আমি বড় হয়েছি একটা মফস্‌সল শহরে। টাঙ্গাইল সখীপুরে যেখানে বেড়ে উঠেছি, সেখানে তো ঢাকা শহরের মতো এক বিল্ডিংয়ে ৩০ বা ৫০টি পরিবার থাকে এমন না। এমন প্রতিবেশীও ছিল, দেখা গেছে সেখানকার কোনো ভদ্রমহিলা গ্রামীণ ব্যাংকের ম্যানেজার। আবার কোনো নারীর স্বামী নাপিত। এমন প্রতিবেশীও ছিলেন, যাঁর স্বামী ভ্যানগাড়ি চালান—সপ্তাহে নিয়ম করে বউ পেটাতেন। মধ্যবিত্ত জীবনে এমনও প্রতিবেশীও ছিলেন, যাঁদের ৩০০-৪০০ মণ ধান হয়। আবার কেউ ঢাকা মেডিকেল থেকে এমবিবিএস শেষ করে মফস্‌সলে গেছেন, ডাক্তারি করছেন। আমার বাবা যেমন চাকরি করতেন। বলতে পারেন, সাধারণ মানুষের জীবনযাপন দেখে দেখে বড় হয়েছি। আমার জন্ম টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে হলেও বেড়ে ওঠা সখীপুরে। তিন বছর বয়স থেকে এসএসসি পর্যন্ত আমি সখীপুরে। এরপর ১৯৯৮ সালে ঢাকায় চলে আসি। বদরুন্নেসা কলেজে ইন্টারমিডিয়েট শেষে ইডেন থেকে অনার্স ও মাস্টার্স।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও