You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যৌক্তিক সমালোচনা আবশ্যক

অনেক ঘটনা বেশ অল্প সময়ের মধ্যে ঘটে গেল। সেক্রেটারি ব্লিনকেনের ভিসা সংক্রান্ত বিবৃতির পর প্রধানমন্ত্রী প্রায় সপ্তাহখানেক পর তাঁর বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি যা বলেছেন তার সারমর্ম হলো পৃথিবীতে আরও অনেক দেশ, মহাদেশ আছে যাওয়ার মতো, আমেরিকায় যেতে হবে এমন কোনো কথা নেই। স্বাভাবিক দৃষ্টিতে প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যে অস্বাভাবিক কিছু নেই। তবে এই বক্তব্য প্রধানমন্ত্রী না দিয়ে সরকারের অন্য কেউ দিলে ভালো হতো কিনা সেই আলোচনা করা যায়। যেহেতু এই বক্তব্য আমেরিকার প্রেসিডেন্ট দেননি, সেই ক্ষেত্রে উত্তর দেওয়ার দায়ও আমাদের প্রধানমন্ত্রীর নয়। প্রধানমন্ত্রী উত্তর দেওয়াতে আমেরিকার ভিসানীতি আদতে বেশ গুরুত্ব পেয়ে গেল।

সেক্রেটারি ব্লিনকেনের বক্তব্যের পর গত কিছুদিন ধরে দেশের মানুষ নানা জিনিস নিয়ে পেরেশান আছে। এর মধ্যে যে জিনিস দুটো তাদের সবচেয়ে বেশি ভোগাচ্ছে সেগুলো হচ্ছে ১) বিদ্যুৎ বিভ্রাট ২) টিন নাম্বার থাকলেই ২০০০ টাকা কর দেওয়ার আলোচিত বিধান। বিদ্যুতের ভোগান্তি গত বছর শুরু হলেও তখন ইউক্রেন যুদ্ধের বিবেচনায় বিষয়টি মানুষ ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখেছে। কিন্তু যুদ্ধের পর গত এক বছরে বিষয়টির সুরাহা করার জন্য অনেক দীর্ঘ সময় পেলেও কেন তা সরকার করল না তা মানুষকে বিক্ষুব্ধ করছে। দ্রব্যমূল্যের বৃদ্ধি, ট্রাফিক জ্যাম, দুর্নীতি, অন্যায় অবিচার ইত্যাদিতে ভারাক্রান্ত মানুষ এই ভয়াবহ দাবদাহে বিদ্যুৎ বিভ্রাট সংক্রান্ত অজুহাত শুনতে অপারগ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন