যেদিন বাংলাদেশের পুনর্জন্ম

বাংলা ট্রিবিউন আবদুল মান্নান প্রকাশিত: ১১ জুন ২০২৩, ১৭:০৬

১৯৪৭ সালে ভারত ভাগ হয়ে দুটি রাষ্ট্রের জন্ম হয়েছিল যার একটি পাকিস্তান আর অন্যটি ভারত বা হিন্দুস্থান। ইতিহাসবিদরা প্রমাণ করেছেন এই অপরিণামদর্শী ভাগের জন্য সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছিলেন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু। ১৯৪৬ সালের কেবিনেট মিশন প্ল্যান মেনে নিলে ভারত একটি ফেডারেল রাষ্ট্র হিসেব স্বাধীন হতো, রক্ষা পেতো ভারতের অখণ্ডতা। তা মেনে নিয়েছিলেন কংগ্রেসের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট মওলানা আবুল কালাম আজাদ যা পরবর্তীকালে নাকচ করে দিয়েছিলেন কংগ্রেসের নতুন প্রেসিডেন্ট জওহরলাল নেহেরু।


জিন্নাহর তত্ত্বমতে দেশ ভাগ হলো। সৃষ্টি হলো পাকিস্তান নামক একটি অদ্ভুত দেশ, যার মাঝখানে হাজার মাইলের ভারতবর্ষ। পাকিস্তানের এই অংশ যা বর্তমানে বাংলাদেশ হয়ে গেলো পশ্চিম পাকিস্তানের নতুন উপনিবেশ। বাংলা আর বাঙালি হয়ে উঠলো পাকিস্তানের অন্নদাতা আর তাদের শোষণের ক্ষেত্র। আর এই পরিস্থিতি হতে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য ১৯৪৯ সালে সৃষ্টি হয়েছিল প্রথমে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ পরে আওয়ামী লীগ  যার নেতৃত্বে আজকের স্বাধীন বাংলাদেশ। যদি বলি এই মুহূর্তে ‘বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ও বঙ্গবন্ধু পরিবার অপরিহার্য’–– অনেকে তা মানতে চাইবেন না, মানতে না চাইলেও এটিই বাস্তবতা। ১৯৪৯ সালে জন্ম থেকে শুরু করে দীর্ঘ ৭৪ বছর আওয়ামী লীগের ইতিহাস রূপকথাকেও হার মানায়। দলটি নিষিদ্ধ হয়েছে একাধিকবার, ভেঙেছে কয়েকবার, আবার সেই রূপকথার ফিনিক্স পাখির মতো উঠে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠার প্রাণপুরুষ জাতির পিতার দুই জীবিত কন্যার একজন শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। এবার নিয়ে তার সরকার দেশ শাসন করছে চারবার আর নিরবচ্ছিন্নভাবে সরকারপ্রধান হিসেবে তিনি দায়িত্ব পালন করছেন টানা তৃতীয়বার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও