কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরার কি কোনো উপায় নেই

প্রথম আলো মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান প্রকাশিত: ০৫ জুন ২০২৩, ১৩:০৮

সাধারণ মানুষের এখন ত্রিশঙ্কু অবস্থা। ব্যবসায় মন্দার কারণে চাকরি ও আয়ের সুযোগ কমেছে। সঞ্চয়ের সুদের হার কমায় এখন তহবিল ভাঙতে হচ্ছে। মূল্যস্ফীতির কারণে আপস করতে হচ্ছে পুষ্টিতে—মাছ, মাংস, ডিম উধাও হয়েছে সাধারণ মানুষের খাদ্যতালিকা থেকে।


সরকার অর্থায়িত গবেষণাপ্রতিষ্ঠান বিআইডিএসের গবেষণা থেকে দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশে গত চার বছরে ধনী-গরিব সবার আয় বাড়লেও সে তুলনায় আয় বাড়ার হার সবচেয়ে কম নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণির। তবে সব শ্রেণির মানুষেরই খরচ বেড়েছে এবং আয়বৈষম্যও বেড়েছে।


ঢাকার বিভিন্ন এলাকার ২ হাজার ৪৬টি খানা বা বাড়ির ওপর জরিপ করে গবেষণাটি সম্প্রতি প্রকাশ করেছে সংস্থাটি। মধ্যবিত্ত, যারা নির্দিষ্ট আয়, বেতনের ওপর নির্ভরশীল, তারা মূল্যস্ফীতির ভয়াবহ চাপে পড়েছে। সবকিছুর দাম বেড়ে গেছে, কিন্তু তাদের আয় সেভাবে বাড়েনি। খোদ রাজধানী ঢাকায় নতুন করে দরিদ্র হয়েছে ১১ দশমিক ৩৪ শতাংশ মানুষ।


মূল্যস্ফীতি কেন


সরকারের নীতিনির্ধারকদের ভাষ্য হচ্ছে, মূল্যস্ফীতি আমদানি করা, এ জন্য দায়ী কোভিড ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। একই সুরে কথা বলছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর।


তাঁর মতে, এটা স্থানীয় পর্যায়ে সৃষ্টি হওয়া মূল্যস্ফীতি নয়। সরকারের সাবেক এই অর্থসচিব তাঁর আগের অবস্থান থেকেই কথা বলছেন মনে হয়, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর হিসেবে নয়। তাঁদের এ যুক্তির অসারতা প্রমাণের জন্য দুটি প্রমাণই যথেষ্ট। যেকোনো দেশের অর্থনৈতিক বিদেশনির্ভরতার সূচক হচ্ছে ‘ট্রেড ওপেননেস রেশিও’ বা উন্মুক্ত বৈদেশিক বাণিজ্য অনুপাত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও