You have reached your daily news limit

Please log in to continue


লংমার্চ- হেঁটে, দৌড়ে, না অন্যভাবে

মার্চ- একটি ইংরেজি মাসের নাম। আবার এ শব্দের অর্থ কুচকাওয়াজ করে যাওয়া। লংমার্চ করেছিলেন চীনের নেতা মাও সে তুং বা মাও জে দং। ১৯৩৪ সালের ১৬ অক্টোবর থেকে ১৯৩৫ সালের ১৯ অক্টোবর- এক বছর তিন দিন তিনি বিপুলসংখ্যক অনুগামী (প্রায় এক লাখ) নিয়ে নিরাপদ অঞ্চলে পৌঁছান হেঁটে। এ পদযাত্রায় অতিক্রম করেন প্রায় ১০ হাজার কিলোমিটার পথ। যারা হাঁটা শুরু করেছিলেন, তাদের বেশিরভাগ ছিলেন কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃত্বাধীন গণবাহিনীর সদস্য। ১১টি প্রদেশ অতিক্রমকালে তারা কত ধরনের বাধার মুখেই না পড়েছেন- পাহাড়, নদ-নদী তো ছিলই; খাদ্য-ওষুধের অভাবও ছিল। সর্বোপরি ছিল চিয়াং কাইশেকের সৈন্যদের বারবার হামলা। মাও সে তুং যখন লং মার্চ শেষ করেন, তখন যাত্রা শুরু করা এক লাখের মধ্যে বেঁচে ছিলেন মাত্র ৮ হাজারের মতো সদস্য। তবে মাও সে তুং এবং ঘনিষ্ঠ সহকর্মীদের মূল্যায়ন ছিল এভাবে- দীর্ঘ ও কষ্ঠসহিষ্ণু পদযাত্রায় দেশ, দেশের মানুষ এবং বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীকে জানার সুযোগ ঘটেছে। তা ভবিষ্যতে দেশ গঠনে সাহায্য করবে।

মাও সে তুং চীনে কমিউনিস্ট বিপ্লবে জয়ী হয়েছিলেন ১৯৪৯ সালের অক্টোবর মাসে। এর ঠিক তিন বছর পর তরুণ আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজিবুর রহমান এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে ওই দেশে গিয়েছিলেন। পরে তিনি ‘আমার দেখা নয়াচীন’ গ্রন্থে লিখেছেন- ‘নয়াচীনের উন্নতি দেখে আমি সন্তুষ্ট হয়েছি। যদি দশ বৎসর তারা দেশকে শান্তিপূর্ণভাবে গড়তে পারে তবে দেশের জনসাধারণের কোনো দুঃখ-দুর্দশা থাকবে না, অশিক্ষা কুসংস্কার মুছে যাবে’ [পৃষ্ঠা ১১৮]।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন