![](https://media.priyo.com/img/500x/https://bonikbarta.net/uploads/news_image/news_341331_1.jpg?t=1684836515)
রাজনৈতিক সুবিধাবাদ ও পৃষ্ঠপোষকতা প্রচণ্ডভাবে সর্বজনকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে
যুক্তি দেয়া হয়ে থাকে, রাষ্ট্রই একমাত্র বৈধ সহিংসতার অধিকারী এবং তত্ত্বগতভাবে বলা হয়ে থাকে, এটাই একমাত্র বৈধতা বা লেজিটিমেসি দিতে পারে। ফলে কোনটা বৈধ আর কোনটা অবৈধ, এটা রাষ্ট্রই ঠিক করে দেবে। জাতিরাষ্ট্র নিজেই একচেটিয়াভাবে বৈধ সহিংসতার কর্তৃত্ব গ্রহণের চেষ্টা করে। অবশ্য বৈধ সহিংসতার ধারণা মৌলিকভাবে আইনি সূত্রকাঠামোয় নির্ণীত হয়।
এ সূত্রকাঠামোয় সর্বজন তার স্বাধিকারের একটি অংশ জনপ্রতিনিধিত্বকারী রাষ্ট্রক্ষমতাকে দিয়ে দেয়। প্রত্যেক নাগরিকের স্বাধীনতার অংশবিশেষের ছাড়টি এ অনুমিতি থেকে করা হয় যে প্রাপ্ত ক্ষমতাটি সম্মিলিত ইচ্ছার প্রতিনিধিত্ব করবে। এখান থেকেই মূলত সহিংসতার একচেটিয়াত্বের এ বিশেষ বৈধতা লাভ করে। তবে দরকারি শর্ত হচ্ছে, এ একচেটিয়াত্ব সম্মিলিত ইচ্ছা ও জনপ্রতিনিধিত্বের মাধ্যমে সমর্থিত হতে হবে। এখানে বৈধ বলতে বেঁধে দেয়া কিছু মাপকাঠি বোঝানো হচ্ছে, যার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রীয় ইচ্ছা ও একচেটিয়া সহিংসতা প্রয়োগ করা হয় আইনি ক্ষমতার দোহাইয়ে, এর বাইরে গিয়ে নয়।