কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সিন্ডিকেট: সরকারের ভেতর সরকার

সমকাল মোশতাক আহমেদ প্রকাশিত: ২২ মে ২০২৩, ০১:৩১

দীর্ঘদিন ধরেই বিরোধী দল ও নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হচ্ছিল– দেশের বাজার চলে গেছে সিন্ডিকেটের হাতে। এই সিন্ডিকেটই তাদের মুনাফা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অবস্থা বুঝে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে চলেছে। এই দাবির জবাবে সরকার কখনও করোনা, কখনও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণ দেখিয়ে বিষয়টি এড়িয়ে গেছে। এ অবস্থায় হাটে হাঁড়ি ভেঙে দিয়েছেন সরকারেরই প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার। তিনি ক্ষমতাসীন দলের সংসদ সদস্যও।


কামাল মজুমদার গত ১১ মে রাজধানীতে ‘কভিড-১৯ পরবর্তী পরিস্থিতিতে এসএমই খাতের উন্নয়নে গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আবেগঘন ভাষায় বলেন, ‘আমি অনেককে দেখেছি, বাজার করতে গিয়ে কাঁদছেন। কারণ বাজারের যে অবস্থা, তাঁর পকেটে সে টাকা নেই। এটার একমাত্র কারণ সিন্ডিকেট। আমাদের কিন্তু কোনো কিছুর অভাব নেই। আমরা প্রতিটা ক্ষেত্রে স্বয়ংসম্পূর্ণ। তারপরও সিন্ডিকেটের কারণে দেশে এই অবস্থা বিরাজ করছে।’ (ডেইলি স্টার, ১১ মে, ২০২৩)। তিনি শুধু বাজারের কথা বলেই থেমে থাকেননি। এক সাক্ষাৎকারে আরও এগিয়ে গিয়ে বলেন, ‘মন্ত্রীদের ভেতরও সিন্ডিকেট আছে।’ (যুগান্তর, ১৬ মে ২০২৩)।


সরকারের দু’জন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির বক্তব্য-মন্তব্য থেকে এ কথা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে– সর্বক্ষেত্রে সিন্ডিকেটবাজদের দৌরাত্ম্য বেড়ে চলেছে। তবে শুধু বাজার বা বাণিজ্যের ক্ষেত্রেই নয়; প্রশাসন থেকে শুরু করে ফুটপাতের খুচরা ব্যবসায় পর্যন্ত সিন্ডিকেটবাজদের থাবা।


সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, রাজধানীর বঙ্গবাজার এলাকার পানির ব্যবসা দখলের জন্য উঠেপড়ে লেগেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অমর একুশে হল শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মী। খবরমতে, ১৩ মে ওই হল শাখা ছাত্রলীগের ৭০-৮০ জন নেতাকর্মী বঙ্গ ইসলামিয়া মার্কেটের সামনে শতাধিক পানির জার ফেলে রেখে সারাদিন অবস্থান নেয়। এ সময় স্থানীয় কাউন্সিলর (১৯ ও ২০ নম্বর ওয়ার্ড, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ) সৈয়দা রোকসানা চামেলী ব্যবসায়ীদের পক্ষ নিলে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। পানিবাহী একটি গাড়ি ভাঙচুরও করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মী।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও