আস্থার সংকটে গণতন্ত্র

দেশ রূপান্তর রায়হান আহমেদ তপাদার প্রকাশিত: ০৮ মে ২০২৩, ১৬:১৮

পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো ঢালাওভাবে প্রথম থেকে এক সুরে ইউক্রেনকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। প্রায় সব মিডিয়া এ যুদ্ধের ঐতিহাসিক পটভূমিকে চেপে যাচ্ছে, পূর্বদিকে ন্যাটোর সম্প্রসারণ চেষ্টার কারণেই যে এ যুদ্ধ শুরু হয়েছে, সেটি তারা মুখে আনছে না। বাস্তবতা হলো, যে ‘গণতান্ত্রিক’ শক্তিগুলো ‘অগণতান্ত্রিক’ রাশিয়ার বিরুদ্ধে একজোট হয়েছে, সেই গণতান্ত্রিক দেশগুলোর নিজেদের জনগণের অনেক বড় অংশ তাদের ওপর ততটা ভরসা পাচ্ছে না, যতটা পুতিনের সরকারের ওপর রাশিয়ার জনগণ ভরসা পাচ্ছে।


পশ্চিমের অগ্রসর গণতন্ত্রের বেশির ভাগ নাগরিকই তাদের জীবনমান আরও নিচের দিকে পড়ে যাবে কি না, তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করছেন। বেশির ভাগ গণতন্ত্রে প্রগতিশীল ও রক্ষণশীল দলগুলো পালা করে ক্ষমতায় আসে। এসব দেশের সরকারগুলো ঋণের বোঝায় নুয়ে পড়েছে। অনেক দেশের সরকারি ঋণের পরিমাণ জিডিপির ১০০ শতাংশের বেশি। জাপানের সরকারি ঋণের পরিমাণ তার জিডিপির ৩০০ শতাংশের বেশি। এ ঋণের বোঝা পরবর্তী প্রজন্মের ঘাড়ে চাপিয়ে যাওয়া হচ্ছে। অথচ বিলিয়ন বিলিয়ন ডলারের এ ঋণের অর্থ শিক্ষা, অবকাঠামো ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে ব্যয় করা হচ্ছে না। এ অবস্থা এসব দেশের ভোটারদের মনে প্রশ্ন জাগাচ্ছে, কেন তারা বছরের পর বছর ধরে এমন রাজনৈতিক নেতাদের ভোট দিয়ে গদিতে বসাচ্ছে, যাদের বানানো নীতির কারণে অসাম্য, দারিদ্র্য ও ঋণ উত্তরোত্তর বেড়েই যাচ্ছে। জনগণের এ ক্রমবর্ধমান হতাশা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ধারাবাহিক দুর্বলতা হিসেবে উন্মোচিত হচ্ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও