রেলওয়ের জমি মানেই যেন পরিত্যক্ত সম্পত্তি—যার যেমন ইচ্ছা দখল করে নাও। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষেরও দখল হয়ে যাওয়া জমি পুনরুদ্ধারে তেমন কার্যকর প্রচেষ্টা দেখা যায় না বললেই চলে। কোথাও কোনো জমি দখলমুক্ত হলে তো অন্য কোথাও আরও বেশি জমি দখল হয়ে যায়। আবার অনেক সময় দখলমুক্ত জমি হাতছাড়া হয়ে যেতেও বেশি দেরি হয় না। এ এক আজব কারখানা! ফলে রেলের জমির ওপর সবারই লোভ।
এই দখলদারিতে কারও কিছু যায় আসে না। সে জন্য রেলের জমি দখলদার খাতায় নাম লেখাতে কুণ্ঠাবোধ করেননি পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার যুবলীগ নেতা মোক্তার হোসেন। শুধু তা-ই নয়, সেই জমি দখল করে সেখানে পিকনিক স্পট তৈরি করছেন তিনি। রেল কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের ক্ষমতাচর্চার ‘অপূর্ব মেলবন্ধন’ বলা যায় যাকে।
- ট্যাগ:
- মতামত
- ক্ষমতার অপব্যবহার
- বেপরোয়া