কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

হিরো আলমের চপেটাঘাত কাকলি ফার্নিচার ও জাসদের মশাল

বাংলা নিউজ ২৪ নঈম নিজাম প্রকাশিত: ০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১২:১৫

হিরো আলম কি প্রচলিত রাজনৈতিক ধারায় চপেটাঘাত করলেন? পরাজয়ের পর তিনি প্রশাসনের প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে বললেন, ‘জিতলে স্যার ডাকতে হতো, তাই হারিয়ে দেওয়া হলো। ’ এ বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে হইচই ফেলে দিয়েছে।


সৃষ্টি করেছে তোলপাড়। এই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটার আগামাথা বুঝি না। আজ জুতার মালা, কাল দিচ্ছে ফুলের মালা। দুই দিন আগে ছিল হিরো আলমের সমালোচনা, এখন প্রশংসা। করোনার পর একটা অস্থিরতায় ভুগছি আমরা। অসুস্থতা কি না জানি না। মানুষের মন বদল হয়েছে। চিন্তায় এসেছে পরিবর্তন। খারাপ কিছু নিয়ে মাতামাতি হয় বেশি। ভালোকে সবাই পথ মাড়িয়ে চলে। কয়েক মাস আগের কথা। কলকাতায় এক আড্ডায় কথায় কথায় একজন বললেন, দাদা আপনাদের ওখানে একজন নায়ক আছেন না? তিনি নাকি অনেক জনপ্রিয়। অবাক চোখে তাকালাম। বুঝতে পারলাম না কী বোঝাতে চাইছেন। কার কথা বলছেন। ভেবেছিলাম শাকিব খানের কথা হয়তো বলছেন। কলকাতায় শাকিব বেশ আলোচিত। একটু পর তিনি বললেন, আরে দাদা বুঝলেন না, হিরো আলমের কথা বলছি। এবার বুঝলাম, বাংলাদেশের অভিনয়ের মান বোঝাতে একটু কটাক্ষ করছেন।


সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কারণে হিরো আলম কলকাতায়ও বেশ আলোচিত। আমাদের সুশীল সমাজের মতো ওখানেও সবাই তাকে নিয়ে কটাক্ষ করেন। মজার আলোচনা করেন। সাধারণ মানুষ তার ভিডিও দেখে মজা নেন। মাতামাতি করেন। কলকাতার বন্ধুকে বললাম, বাংলাদেশের অনেক নায়ক কলকাতায় জনপ্রিয়তা নিয়ে আছেন। তাদের কথা বলছেন না কেন? একটা সময় রাজ্জাক অভিনয় করেছেন। আলমগীর অনেক ছবিতে পুরস্কার পেয়েছেন। এখন শাকিব খানের বিলবোর্ড তো আপনাদের অনেক স্থানেই দেখছি। ফেরদৌসের ছবির সংখ্যাও পশ্চিমবঙ্গে কম নয়। জয়া পশ্চিমবঙ্গ কাঁপিয়ে এখন মুম্বাই পাড়ি দিচ্ছেন। তার সব ছবিই আপনাদের এখানে সফল। শুধু হিরো আলমকে নিয়ে আলোচনা করলে হবে দাদা? তার পরও শুনে ভালো লাগছে, হিরো আলমও কলকাতার বাজারে কোনো না কোনোভাবে আছেন। হইচই ফেলে দিয়েছেন। পজিটিভ-নেগেটিভ আলোচনায় নাইবা গেলাম। ভদ্রলোক এবার আমার দিকে তাকালেন। তারপর বললেন, মজা করছি। আপনি সিরিয়াস হচ্ছেন কেন? আসলে কি জানেন, হিরো আলম, কাকলি ফার্নিচারের বিজ্ঞাপন নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে ট্রল হয়। আমারও চোখে পড়েছে। তাই আলাপ করলাম। অন্য কিছু নয়। এ নিয়ে আর কথা বাড়ালাম না। এ ঘটনার কিছুদিন পর ঢাকায় দেখলাম, পুলিশ হিরো আলমকে আটক করল। নির্দেশ দিল তার অভিনয়ের ভাষা ঠিক করতে। বিস্মিত হয়েছিলাম। অভিনয়ের আবার ভাষা থাকে নাকি!

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও