বাংলালিপি : উৎস ও বিবর্তন

ঢাকা পোষ্ট কুশল বরণ চক্রবর্ত্তী প্রকাশিত: ০১ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১০:৫৬

লিপি প্রাচীনকাল থেকেই এই ভূখণ্ডে প্রচলিত। বেদ-বেদাঙ্গের অসংখ্য স্থানে বর্ণ-লিপির কথা আছে। বর্ণের বিশুদ্ধ উচ্চারণ এবং প্রয়োগের জন্যেই তৈরি হয় প্রত্যেক বেদের সাথে যুক্ত শিক্ষা এবং প্রাতিশাখ্য গ্রন্থগুলো। বৈদিক এই গ্রন্থগুলোয় বর্ণ, স্বর, মাত্রা ইত্যাদির যথাযথ উচ্চারণ ও প্রয়োগবিধি লিপিবদ্ধ করা আছে।


ভারতবর্ষের পুরাতাত্ত্বিক প্রমাণ হিসেবে প্রাচীনতম লিপি হলো সিন্ধুসভ্যতার আবিষ্কৃত লিপিমালা ( আনু : ৫০০০ -৩০০০ খ্রিস্ট পূর্ব)। যদিও এই সিন্ধুলিপি এখনো পুরোপুরি পাঠোদ্ধার করা যায়নি।


অবশ্য ইদানীং অনেকে দাবি করছে তারা সিন্ধুলিপির পাঠোদ্ধার করেছেন। প্রাপ্ত তথ্যানুসারে ভারতবর্ষের অধিকাংশ ভাষার লিপিগুলো ব্রাহ্মীলিপি থেকে উৎপন্ন। যেমন—বাংলা, উড়িয়া, আসাম, ওঝা, কণাড়ী, গুজরাটি, গুরুমুখী, গ্রন্থম, তামিল, তেলেগু, তিব্বতি, নেপালি, মণিপুরি, সিংহলী, সিন্ধি ইত্যাদি প্রায় ৪২টির অধিক ভারতীয় ভাষা। এছাড়া বার্মা, থাইল্যান্ড, লাওস, কম্বোডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইনের ভাষাসহ আরও অসংখ্য ভাষার লিপি ব্রাহ্মীলিপি থেকে জাত।


অবশ্য ব্রাহ্মীলিপি ছাড়াও ভারতবর্ষে আরেকটি প্রধান লিপি হলো খরোষ্ঠী এবং খরোষ্ঠী ও গ্রিক লিপির মিশ্রণে ব্যকট্রিয় লিপি নামক একটা মিশ্রলিপি।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও