ইউক্রেন যুদ্ধে পাকিস্তান যুক্ত হলো কেন?

প্রথম আলো ইউক্রেন আলতাফ পারভেজ প্রকাশিত: ২৬ জানুয়ারি ২০২৩, ০৬:০৪

ইউক্রেনে এখন বরফ পড়ার সময়। এর মধ্যেই ফেব্রুয়ারির চতুর্থ সপ্তাহে তাদের প্রতিরোধ যুদ্ধের এক বছর পূর্তি হবে। এই যুদ্ধের খবর সংবাদমাধ্যমের প্রথম পাতায় আগের মতো আর বড় জায়গা পায় না। তবে মূল রণক্ষেত্রের বাইরে এই যুদ্ধকে ঘিরে কৌতূহল–উদ্দীপক অনেক ঘটনা ঘটছে। সেসব দিকে সাংবাদিকদের নজর বেশি এখন। ওই সূত্রেই আলোচনায় এসেছে ইউক্রেনের পক্ষে পাকিস্তানের বিপুল ভূমিকার বৃত্তান্ত। প্রশ্ন উঠেছে, ইসলামাবাদ কেন এই যুদ্ধে এত সক্রিয়ভাবে যুক্ত হলো? কী অর্জন তাদের?


ইউক্রেনের জন্য ব্রিটেন-পাকিস্তানের এয়ার ব্রিজ


বিশ্বজুড়ে অস্ত্রের চলাচল খেয়াল রাখার অনেক ‘উইপন ট্রেকার’ আছে এখন। এদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বেশ কয়েক মাস ধরে বিশ্বের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে খবর বের হচ্ছে, পাকিস্তান হয়ে ইউক্রেনে কনটেইনার ভরে ভরে অস্ত্র, গোলা, বারুদ ঢুকেছে বিগত মাসগুলোয়। নানা উপায়ে এ রকম সরবরাহ ঘটছে। কখনো করাচি সমুদ্রবন্দর থেকে ইউক্রেনের প্রতিবেশী পোল্যান্ডে। কখনো রাওয়ালপিন্ডির নূর খান বিমানঘাঁটিতে ব্রিটেনের এয়ার ক্র্যাফটের এয়ার ব্রিজের মাধ্যমে। এতে সি-১৭ গ্লোবমাস্টার পরিবহন বিমান ব্যবহার করা হয় পাকিস্তান থেকে রুমানিয়া, সাইপ্রাস ইত্যাদি রুটে। ট্র্যাকাররা আগস্টে ব্রিটেনের গ্লোব মাস্টারের অন্তত ১২টা ট্রিপ শনাক্ত করেছিল।


রুশদের প্রাথমিক অগ্রাভিযান বন্ধের পরপরই ইউক্রেনের মাটি মূলত আর্টিলারি ও মিসাইলের যুদ্ধে পরিণত হয়। উভয় সরঞ্জামে কিয়েভের টানাটানি ছিল। রুশরা ১০-১৫টা গোলা ছুড়লে ইউক্রেন ছুড়তে পারত একটা। সেই ব্যবধান পূরণে অন্য অনেকের সঙ্গে পাকিস্তান কিয়েভকে সাহায্য করে।


ইসলামাবাদের কূটনীতিক সিদ্ধান্তে অগ্রাধিকার পাচ্ছে অর্থনীতি


পাকিস্তান কেন ইউক্রেনের স্বার্থে ঝুঁকিপূর্ণ তৎপরতায় শরিক হলো, এ নিয়ে অনেক ভাষ্য আছে। ভারতীয় পত্রপত্রিকার প্রতিবেদন হলো, চলতি সামরিক সহযোগিতার বিনিময়ে ইউক্রেন পাকিস্তানকে এমআই-১৭ হেলিকপ্টারের উন্নয়নে সাহায্য করছে। এই হেলিকপ্টারের মূল নির্মাতা রাশিয়া হলেও উভয় দেশ একত্রে থাকার দিনগুলোয় এর যন্ত্রাংশ তৈরিতে ইউক্রেনও শরিক ছিল। সোভিয়েত সমরশিল্পের ১৭ ভাগ হিস্যা ছিল তখন ইউক্রেনের। পাকিস্তান-ইউক্রেন সামরিক সহযোগিতার সম্পর্কও নতুন নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও