কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

আর কত চাপ সামলাবে?

ঢাকা পোষ্ট এস এম নাজের হোসাইন প্রকাশিত: ১৬ জানুয়ারি ২০২৩, ১৯:৫২

বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি ও অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে ফের গ্রাহক পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম শতকরা ৫ ভাগেরও বেশি বাড়ানো হয়েছে। যদিও বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেশন কমিশন (বিইআরসি) আইনেরও পরিবর্তন করে সরকারের নির্বাহী আদেশে দাম বাড়ানোর সুযোগ সৃষ্টি করা হয়েছে। একই সাথে প্রতি মাসে বিদ্যুতের দাম সমন্বয়ের কথা বলেছেন জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী।


বিশ্বে জ্বালানি তেলের দাম কমলেও আমাদের দেশে কমার নজির তেমন একটা নেই। তবে মাসে মাসে সমন্বয় করার কারণে যদি বিশ্বের সাথে জ্বালানির দাম সমন্বয় হয় তাহলে দেশের ক্রেতারা কিছুটা হলেও লাভবান হবেন এই প্রত্যাশা রাখতেই পারি।


তবে গ্রাহক পর্যায়ে ৫ শতাংশ দাম বাড়ানোর কারণে সাধারণ মানুষের ওপর চাপ পড়বে, বিশেষ করে সীমিত আয়ের মানুষ নিত্যপণ্য মূল্যের ঊর্ধ্বগতির মধ্যে বিদ্যুতের দামে আরও পিষ্ট হবেন এই আশঙ্কায় থাকেন। কারণ জ্বালানির দাম বিশেষ করে বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধির ফলে নিত্যপণ্য মূল্যসহ আরও অনেককিছুর দাম বেড়ে যায়, মূল্যস্ফীতি আরেক দফা উসকে যাবে। কিন্তু ক্যাবসহ নানা নাগরিক প্রতিষ্ঠান বারবার দুর্নীতি, অনিয়ম, কেনাকাটায় অতিরিক্ত মূল্য পরিশোধ আর অপচয় কমাতে পারলে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর প্রয়োজন হতো না বললেও সরকার সেই বিষয়ে তেমন একটা কর্ণপাত করেনি।


এক দশকেই বিদ্যুতের দাম ৯ দফা বাড়ানো হয়েছে। এই সময় সব মিলিয়ে পাইকারি পর্যায়ে বিদ্যুতের দাম ১১৮ শতাংশ ও গ্রাহক পর্যায়ে ৯০ শতাংশ বেড়েছে। মহামারি করোনার প্রভাব কাটিয়ে যখন দেশ অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়ায় রয়েছে এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে অস্থিরতা ঠিক ওই সময়ে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি করা হয়। এরপর থেকে দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে নিত্যপণ্যের দাম।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও