প্রস্তুত বিদ্যুৎ ব্যবস্থাপনা, প্রাথমিকভাবে লাগবে ৮০ মেগাওয়াট

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ২৫ ডিসেম্বর ২০২২, ১৩:৩০

চলতি বছর দেশের পরিবহন খাতে যুক্ত হচ্ছে মেট্রোরেল। প্রাথমিকভাবে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলবে নতুন এ গণপরিবহন। চালু হতে যাওয়া মেট্রোরেলে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হবে বিদ্যুৎ। ফসিল ফুয়েলের কোনো ব্যবহার না থাকায় মেট্রোরেল হবে পরিবেশবান্ধব। ইতোমধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহের যাবতীয় প্রক্রিয়া শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
 
উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচলে প্রতিদিন ১৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ প্রয়োজন হবে। প্রাথমিকভাবে এমআরটি-৬ লাইনের উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত চলাচলে প্রয়োজন পড়বে ৮০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। যা সরাসরি জাতীয় গ্রিড থেকে সরবরাহ করা হবে। পাওয়ার গ্রিড অব বাংলাদেশের (পিজিসিবি) মূল তত্ত্বাবধানে ডেসকো, ডিপিডিসি সমন্বিতভাবে মেট্রোরেলে বিদ্যুৎ সরবরাহে কাজ করবে।


মেট্রোরেলের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থাপনার অবকাঠামো নির্মাণ হচ্ছে কন্ট্রাক্ট প্যাকেজ-৭ এর অধীনে। জাপানের মারুবেনি কর্পোরেশন ও ভারতের লারসেন অ্যান্ড টুবরো (এলঅ্যান্ডটি) প্যাকেজটির ঠিকাদার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে।


সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে উত্তরা ডিপো এবং মতিঝিল এলাকায় দুটি রিসিভিং সাব-স্টেশন থাকবে। মতিঝিল রিসিভিং সাব-স্টেশনে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশ লিমিটেডের (পিজিসিবি) মানিকনগর গ্রিড সাব-স্টেশন থেকে ১৩২ কেভির দুটি পৃথক সার্কিট, উত্তরা রিসিভিং সাব-স্টেশনে পিজিসিবির টঙ্গী গ্রিড সাব-স্টেশন হতে ১৩২ কেভির একটি সার্কিট এবং ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের (ডেসকো) উত্তরা গ্রিড সাব-স্টেশন থেকে ১৩২ কেভির একটি সার্কিটের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া হবে। উভয় রিসিভিং সাব-স্টেশনে ব্যাকআপ হিসেবে একটি করে অতিরিক্ত ট্রান্সফর্মার থাকবে। এছাড়া পুরাতন বিমানবন্দর এলাকায় অবস্থিত ডেসকোর ৩৩ কেভি সাব-স্টেশন থেকে শেওড়াপাড়া মেট্রো স্টেশনে ৩৩ কেভি বৈদ্যুতিক সংযোগ থাকবে। ফলে মেট্রোরেল পরিচালনায় নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও